এইমাত্র
  • পাকিস্তান দলে শৃঙ্খলায় ইসলাম ধর্ম ভূমিকা রাখছে হেইডেন
  • গাঁজার চকোলেট খেয়ে ৬০ শিক্ষার্থী হাসপাতালে
  • দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রতিপক্ষের দেওয়া আগুনে দুই শিশুর মৃত্যু!
  • শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নোবেল পুরস্কারও আলাদা করতে পারেননি শিক্ষককে
  • ইতালিতে উড়ালসড়ক থেকে নিচে পড়ল যাত্রীবাহী বাস, নিহত ২১
  • সিকিমে বন্যা, ২৩ ভারতীয় সেনা নিখোঁজ
  • মারামারির পর ফের শুরু হতে যাচ্ছে 'সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগ'
  • বেপরোয়া গরু চোর সিন্ডিকেট, এক রাতে ৩ লাখ টাকার গরু চুরি
  • উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ছাড়াই শুরু হবে বিশ্বকাপ
  • আজ বুধবার, ১৯ আশ্বিন, ১৪৩০ | ৪ অক্টোবর, ২০২৩
    রাজনীতি

    চট্টগ্রাম থেকে সরকার বিদায়ের বার্তা যাবে: আমির খসরু

    সময়ের কণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:৩৪ এএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:৩৪ এএম

    চট্টগ্রাম থেকে সরকার বিদায়ের বার্তা যাবে: আমির খসরু

    সময়ের কণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১০:৩৪ এএম

    চট্টগ্রাম থেকে সরকার বিদায়ের বার্তা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

    শুক্রবার (৬ জানুয়ারি) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি কার্যালয়ের মাঠে দলীয় একটি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

    আগামী ১১ জানুয়ারি কেন্দ্রঘোষিত গণঅবস্থান কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপি এ প্রস্তুতি সভা আয়োজন করে।

    আমির খসরু বলেন, আওয়ামী লীগ চেয়েছিল বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশকে বিশৃঙ্খলা করে দমিয়ে রাখতে। বিএনপি সেটি পরাহত করেছে। রাজনৈতিকভাবে তাদের পরাজিত করেছি আমরা। ১১ জানুয়ারি গণঅবস্থান কর্মসূচি থেকে একইভাবে শক্ত বার্তা যাবে। চট্টগ্রাম থেকে বার্তা যাবে, এই সরকারের বিদায় নেওয়ার জন্য। আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি সেই ধারায় চলতে থাকবে। শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি করে এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিদায় করতে চাই। তারা যদিও সহিংসতার দিকে নিয়ে যেতে চায়। কিন্তু কেউ জনগণের সামনে দাঁড়াতে পারবে না। কোনো শক্তি দাঁড়াতে পারবে না, আমরা সেই শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।

    তিনি আরও বলেন, হামলা, মামলা ও নেতাদের গ্রেপ্তারের মাধ্যমে আন্দোলনের গতিরোধ করা যাবে না। দেশের মানুষের হাতে রাষ্ট্রের মালিকানা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এই আন্দোলন। এই আন্দোলনের মালিকানা বাংলাদেশের মানুষের হাতে।

    আমির খসরু বলেন, আমাদের প্রত্যেকটি অনুষ্ঠান আগের অনুষ্ঠান থেকে বড় হয়। প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছে সেভাবে। ঢাকায় ১০ তারিখের জনসভায় যে পরিমাণ মানুষ হয়েছে। পরের ৩০ তারিখে এর চেয়ে বেশি মানুষ হয়েছে। কর্মসূচিকে অনেকে হালকা অনুষ্ঠান হিসেবে দেখে। এবারের অবস্থান কর্মসূচি ব্যতিক্রম করতে চাই। কারণ এটি শেখ হাসিনা পতনের কর্মসূচি। যদিও কর্মসূচিটি হবে অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ। পলোগ্রাউন্ডে আওয়ামী লীগের সভায় কী হয়েছে সবাই জানে। ফ্যাসিস্ট সরকার জনগণকে নিয়ে কিছু করতে পারে না। জনগণকে প্রতিহত করতে মাস্তান দিয়ে চেষ্টা করছে। কিন্তু তারা পারবে না, পরাজিত হবে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…