এইমাত্র
  • মালয়েশিয়ায় ভবনধসে বাংলাদেশী ৩ শ্রমিকের মৃত্যু, নিখোঁজ ৪
  • বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাঙচুরের মামলায় ৫ জেপি নেতা গ্রেফতার
  • পিরোজপুর-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হবেন সাবেক এমপি আউয়াল
  • বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, ছেলে গ্রেপ্তার
  • জামিন না পেয়ে আদালতেই বিচারককে জুতা নিক্ষেপ আসামির
  • সিরাজগঞ্জে মহাসড়কে মধ্যরাতে পিকআপে আগুন
  • আজ ইসির সঙ্গে বৈঠকে বসবে ইইউ
  • ১৭ দিন পর ৪১ শ্রমিককেই জীবিত উদ্ধার
  • আল্লাহ কিছু নেওয়ার আগে কিছু দিয়েও দেয়: পরীমণি
  • স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দেওয়ায় সাবেক সভাপতিকে কার্যালয়ে বসতে দিলেন না সম্পাদক
  • আজ বুধবার, ১৫ অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ | ২৯ নভেম্বর, ২০২৩
    অর্থ-বাণিজ্য

    ২৫টি ফ্যাক্টরিতে ভাঙচুর, ১৩০টি বন্ধ: বিজিএমইএ

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৩, ০৩:৫৭ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৩, ০৩:৫৭ পিএম

    ২৫টি ফ্যাক্টরিতে ভাঙচুর, ১৩০টি বন্ধ: বিজিএমইএ

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৩, ০৩:৫৭ পিএম

    বর্তমান পরিস্থিতিতে এখন পর্যন্ত ২৫টি ফ্যাক্টরিতে ভাঙচুরের ঘটনা এবং ১৩০টি ফ্যাক্টরি বন্ধ আছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। তবে বেতন বৈষম্য নাকি হরতাল-অবরোধের কারণে এমন হচ্ছে, সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেনি সংগঠনটি।

    রোববার (১২ নভেম্বর) দুপুরের উত্তরার বিজিএমইএ কমপ্লেক্সের সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সংগঠনটির সভাপতি ফারুক হাসান।

    বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক বলেন, পোশাক শ্রমিকরা কাজ না করলে অথবা কাজ না করে কারখানা থেকে বের হয়ে গেলে কিংবা কারখানা ভাঙচুর করলে শ্রম আইনের ১৩ (১) ধারায় কারখানা কর্তৃপক্ষ কারখানা বন্ধ রাখতে পারব।

    তিনি বলেন, যত দিন না শ্রমিক ভাঙচুর বন্ধ হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো পর্যাপ্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারছে, তত দিন পর্যন্ত কারখানা কর্তৃপক্ষ শিল্প ও সম্পদ রক্ষায় কারখানা বন্ধ রাখতে পারবেন।

    বিজিএমইএ সভাপতি আরও বলেন, বহিরাগতদের হাত থেকে শিল্প ও সম্পদ রক্ষা করার সাংবিধানিক অধিকার প্রত্যেক উদ্যোক্তার রয়েছে।

    গার্মেন্টস খাতের বিভিন্ন বিষয়ে দীর্ঘ বক্তব্যে ফারুক হাসান বলেন, যেহেতু বর্তমানে পোশাক খাতে অনেক কারখানায় কাজ কম, ক্রেতারা নতুন করে কার্যাদেশ দেওয়া বন্ধ রেখেছেন, সেহেতু নতুন নিয়োগ বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। পরিস্থিতি অনুকূলে এলে আবার নতুন নিয়োগ দেওয়া হবে।

    তিনি আরও বলেন, ব্যাংক দেনা, কার্যাদেশ বাতিল বা যে কোনো কারণে কারখানা বন্ধ হয়ে গেলেও মালিককে মজুরি পরিশোধ করতে হয়। এখন কাজ কম থাকায় কারখানাগুলোকে নতুন নিয়োগ না দিতে বলা হয়েছে। এ মুহূর্তে নতুন নিয়োগ কারখানাগুলোর ওপর বাড়তি বোঝা সৃষ্টি করবে। কোনো কারখানার কাজ বেশি থাকলে যে কারখানায় কাজ কম, সেখান থেকে কাজ করিয়ে নেবে।


    এমএইচ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…