এইমাত্র
  • অভিনয়শিল্পী সংঘের নেতাদের তিন দিনের আল্টিমেটাম
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর হলেন তাজুল ইসলাম
  • ব্যাংক থেকে নগদ টাকা তোলার সীমা উঠে গেল
  • নিউইয়র্কে ইউনূস-মোদির বৈঠক আয়োজনে ঢাকার প্রস্তাব
  • গোপন গ্রুপের শামীমা তুষ্টি বললেন, গালি আর ট্রল আমার গ্রহণ করতে হবে
  • মাদারীপুরে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে কৃষককে কুপিয়ে জখম
  • আন্দোলনে আহতদের খোঁজ নিতে হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা
  • নেশার টাকা না দেয়ায় পিতাকে হত্যা করল ছেলে
  • নেত্রকোনায় বিদ্যুৎপৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
  • আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় এখন ফাস্টফুডের দোকান
  • আজ রবিবার, ২৩ ভাদ্র, ১৪৩১ | ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
    শিক্ষাঙ্গন

    ‘এ লড়াই চলবে’ পোস্টের পর সারজিস-হাসনাতের ফেসবুক আইডি গায়েব!

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১ আগস্ট ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১ আগস্ট ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম

    ‘এ লড়াই চলবে’ পোস্টের পর সারজিস-হাসনাতের ফেসবুক আইডি গায়েব!

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১ আগস্ট ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম

    মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে থাকা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) দুপুরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

    ডিবির হেফাজতে ছিলেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক- মো. নাহিদ ইসলাম, মো. সারজিস আলম, হাসনাত আব্দুল্লাহ, মো. আবু বাকের মজুমদার, আসিফ মাহমুদ ও নুসরাত তাবাসসুম।

    ডিবি থেকে ফিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন সারজিস আলম এবং হাসনাত আব্দুল্লাহ।

    এ ছাড়া নিজেদের অবস্থা সম্পর্কে জানিয়েছেন আসিফ মাহমুদ ও নুসরাত তাবাসসুম।

    তবে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণার পরপরই সারজিস ও হাসনাতের ফেসবুক আইডি পাওয়া যাচ্ছে না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের আইডি দুটি সার্চ দিয়েও পাচ্ছেন না অন্য সমন্বয়করা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন একাধিক সমন্বয়ক।

    এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিবি কার্যালয় থেকে মুক্তি পাওয়ার পর ফেসবুকে পোস্ট দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। পোস্টে তিনি লেখেন- ‘এই আন্দোলনে গ্রেপ্তার হওয়া শেষ ব্যক্তিটি মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আমরা কেউই মুক্ত নই। এই গণগ্রেপ্তার গণঘৃণার নামান্তর। আমাদের মুক্তি তখনই সম্পূর্ণ হবে, যখন এই আন্দোলনে গ্রেপ্তার হওয়া শেষ ব্যক্তিটিও মুক্তি পাবেন।

    এই গণগ্রেপ্তার শুধু নিরপরাধ মানুষের অধিকার হরণ নয়, বরং আমাদের সমগ্র সমাজের ওপর চাপিয়ে দেওয়া একটি নিষ্ঠুরতার প্রতিফলন। এটি মুক্তচিন্তা ও মানবাধিকারের প্রতি এক ভয়ানক আঘাত। আমাদের এই আন্দোলন শুধু ব্যক্তির মুক্তির জন্য নয়, বরং বৈষম্য, নিপীড়ন, গণগ্রেপ্তার এবং ছাত্র নির্যাতনের বিরুদ্ধে। এই আন্দোলনে গ্রেপ্তার হওয়া শেষ ব্যক্তিটি মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’

    আন্দোলন নিয়ে পোস্ট দেন সাজসি আলমও।

    তিনি লেখেন, ‘কথা দিয়েছিলেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের থেকে কাউকে গ্রেপ্তার করবেন না, মামলা দিয়ে হয়রানি করবেন না। আপনারা কথা রাখেননি। আপনারা আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর আঘাত করেছেন। সারা দেশে আমার স্কুল-কলেজের ভাই-বোনদের ওপর লাঠিচার্জ করেছেন। যাকে ইচ্ছা তাকে জেলে পাঠিয়েছেন। আন্দোলনকারীকে খুঁজে না পেলে বাসা থেকে ভাইকে তুলে নিয়েছেন, বাবাকে হুমকি দিয়েছেন! মাশরুর তার উদাহরণ।’

    তিনি আরো লেখেন, ‘যারা একটিবারের জন্যও এই আন্দোলনে এসেছে তারা শান্তিতে ঘুমাতে পারে না, গ্রেপ্তারের ভয়ে থাকেন৷ এমন অনেকে আছে, যাদের পরিবার এখনো তাদের খোঁজ পায়নি। এমন তো হওয়া উচিত ছিল না!’

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…