এইমাত্র
  • বিএনপি নেতা শাহাদাতকে চট্টগ্রামের মেয়র ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি
  • দেশে প্রথম লিমিটলেস ইন্টারনেট প্যাক চালু করল গ্রামীণফোন
  • সংলাপে ডাক পাচ্ছে না জাতীয় পার্টি
  • সাবেক এমপি মানিক গ্রেপ্তার
  • বাংলাদেশি ৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
  • গা ঢাকা দিয়েছেন সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি
  • অনলাইন ভূমিসেবায় শতভাগ দুর্নীতি নির্মূল করা সম্ভব: উপদেষ্টা
  • স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • নাসার হ্যাকাথন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের মিরহার সাফল্য
  • ওসামা বিন লাদেনের ছেলেকে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
  • আজ মঙ্গলবার, ২৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ৮ অক্টোবর, ২০২৪
    আইন-আদালত

    শেখ হাসিনা চাইলে বিদেশি আইনজীবী রাখতে পারবেন: তাজুল ইসলাম

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৪৬ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৪৬ পিএম

    শেখ হাসিনা চাইলে বিদেশি আইনজীবী রাখতে পারবেন: তাজুল ইসলাম

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৪৬ পিএম

    আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, নিরপরাধ কারও সাজা হবেনা; দোষী কেউ ছাড়ও পাবেনা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলাকালীন শেখ হাসিনাসহ গণহত্যা মামলার আসামিরা চাইলে বিদেশি আইনজীবী রাখতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রসিকিউশন টিমের কোনো আপত্তি থাকবে না। ন্যায় বিচারের স্বার্থে প্রসিকিউশন টিমের যা যা করা দরকার সেটা করবে।

    সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

    তাজুল ইসলাম বলেন, প্রসিকিউশন টিম কয়েকটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেছে, তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। হাসপাতাল পরিচালকদের কাছেও তথ্য চাওয়া হয়েছে। আজকেও কয়েকটি হাসপাতাল পরিদর্শন করা হবে।

    তদন্তের স্বার্থে গণমাধ্যমের কাছে থাকা ভিডিও-ছবির জন্য চিঠি পাঠানো হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

    তিনি বলেন, স্বচ্ছতার সঙ্গে তদন্ত করার জন্যই এই উদ্যোগ। যাতে করে বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো প্রশ্ন না থাকে। ক্ষতিগ্রস্তরা এই গণহত্যার বিচারের জন্য মুখিয়ে আছেন। সাক্ষীরাও আগ্রহী। আলামত তাজা থাকতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার চেষ্টা অব্যাহত আছে।

    তদন্তের স্বার্থে গণমাধ্যমের কাছে থাকা ভিডিও-ছবির জন্য চিঠি পাঠানো হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রধান প্রসিকিউটর। তিনি বলেন, স্বচ্ছতার সঙ্গে তদন্ত করার জন্যই এই উদ্যোগ। যাতে করে বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে কোনো প্রশ্ন না থাকে। ক্ষতিগ্রস্তরা এই গণহত্যার বিচারের জন্য মুখিয়ে আছেন। সাক্ষীরাও আগ্রহী। আলামত তাজা থাকতেই বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার চেষ্টা অব্যাহত আছে।

    এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিচারে অন্তর্বর্তী সরকারের রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নেই। কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ নেই। ছাত্র-জনতার সঙ্গে ঘটে যাওয়া নির্মমতার বিচার হওয়াই লক্ষ্য।

    এমএইচ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…