এইমাত্র
  • এম. আজিজুর রহমানের চলে যাওয়ার এক বছর আজ
  • বিএনপি নেতা শাহাদাতকে চট্টগ্রামের মেয়র ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি
  • দেশে প্রথম লিমিটলেস ইন্টারনেট প্যাক চালু করল গ্রামীণফোন
  • সংলাপে ডাক পাচ্ছে না জাতীয় পার্টি
  • সাবেক এমপি মানিক গ্রেপ্তার
  • বাংলাদেশি ৫ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
  • গা ঢাকা দিয়েছেন সেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মি
  • অনলাইন ভূমিসেবায় শতভাগ দুর্নীতি নির্মূল করা সম্ভব: উপদেষ্টা
  • স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • নাসার হ্যাকাথন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের মিরহার সাফল্য
  • আজ বুধবার, ২৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ৯ অক্টোবর, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    ১১ বছর পর সচল ত্বকী হত্যা মামলা, তিনজন রিমান্ডে

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪৭ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪৭ পিএম

    ১১ বছর পর সচল ত্বকী হত্যা মামলা, তিনজন রিমান্ডে

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪৭ পিএম

    দীর্ঘ ১১ বছর পর নারায়ণগঞ্জের মেধাবী কিশোর তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যামামলা সচল হয়েছে। এ মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। সোমবার দুজন ও মঙ্গলবার একজনকে গ্রেপ্তারের পর শুনানি শেষে নারায়ণগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাদের ছয়দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন। র্যা ব-১১ কর্মকর্তা তানভীর মাহমুদ পাশা এ খবর নিশ্চিত করেছেন। গ্রেপ্তাররা হলেন– মামুন, শরীফ ও কাজল।

    আদালত পুলিশের পরিদর্শক আব্দুর রশিদ জানান, এর আগে ত্বকী হত্যা মামলার অন্যতম আসামী সুলতান শওকত ভ্রমর এ তিনজনের নাম উল্লেখ করেছিলেন। ওই জবানবন্দীর ভিত্তিতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

    ত্বকী হত্যার ঘটনায় র্যাাব ইউসুফ হোসেন লিটন, সুলতান শওকত ভ্রমর, তায়েব উদ্দীন জ্যাকি ও সালেহ রহমান সীমান্ত নামের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছিল। ২০১৩ সালের ২৯ জুলাই র্যাহবের অভিযানে গ্রেপ্তার লিটন প্রথম ত্বকী হত্যায় সরাসরি জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে। তখন সে জানায়, সালেহ রহমান সীমান্তের জামতলা ধোপাপট্টির বাড়িতে সংঘটিত হয় ত্বকী হত্যাকাণ্ড। পরে জামিনে মুক্ত হয়ে এ চার আসামী আত্মগোপনে চলে যায়। এখনও তারা পলাতক আছে। মামলার আসামী সুলতান শওকত ভ্রমর তখন তার জবানবন্দিতে বলে, ত্বকী হত্যার নেতৃত্বে ছিলেন আজমেরী ওসমান। তার নির্দেশেই হত্যা করা হয় ত্বকীকে।

    ২০১৩ সালের ৬ মার্চ বিকেলে শহরের শায়েস্তা খান সড়কের বাসা থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হয় ত্বকী। দুদিন নিখোঁজ থাকার পর ৮ মার্চ সকালে শহরের চারারগোপ এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ত্বকীর ক্ষতবিক্ষত লাশ পাওয়া যায়। ঘটনার পর থেকে এ হত্যাকাণ্ডের জন্য আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান, তাঁর ছেলে অয়ন ও ভাতিজা আজমেরী ওসমানকে দায়ী করে আসছেন ত্বকীর বাবা রফিউর রাব্বী।

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…