এইমাত্র
  • আমাকে সরাসরি শয্যাসঙ্গিনী হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিল: নায়িকা আশা নেগি
  • শ্রেণিকক্ষের দরজা আটকে শিক্ষার্থী পেটানোর ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ
  • ডিবির হারুনের অবস্থান নিয়ে যা জানা গেল
  • ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৮১
  • অন্তর্বর্তী সরকারের সংলাপে ডাক পাচ্ছে না জাপা
  • নতুন মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশিদ
  • আ. লীগের ‘নিরীহ’ নেতাকর্মীরা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়: রিজভী
  • মাহমুদউল্লাহর ‘এক ফোঁটাও আক্ষেপ নেই’
  • ছাত্র আন্দোলনে নিহত সিফাতের পরিবার প্রতারণার শিকার
  • ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে গণসচেতনতার ওপর জোর দেয়া হচ্ছে: এলজিআরডি উপদেষ্টা
  • আজ মঙ্গলবার, ২৩ আশ্বিন, ১৪৩১ | ৮ অক্টোবর, ২০২৪
    আন্তর্জাতিক

    আজই শেষ ভিসার মেয়াদ, কী করবেন শেখ হাসিনা?

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৫ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৫ পিএম

    আজই শেষ ভিসার মেয়াদ, কী করবেন শেখ হাসিনা?

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৫ পিএম

    ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানের মুখে পদত্যাগ করে গত ৫ আগস্ট বোন শেখ রেহানার সঙ্গে দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    এর পরই অন্তর্বর্তী সরকার শেখ হাসিনার কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল করেছে। কূটনৈতিক পাসপোর্টে দেশ ছাড়ায় তিনি ভারতে বৈধভাবে ৪৫ দিন অবস্থান করতে পারবেন। তার এ ভিসার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আজ। ফলে তার ভাগ্যে আসলে কী ঘটতে যাচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

    এই নিয়ে সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জি নিউজের প্রতিবেদনেও বলা হয়েছে, শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) থেকে শেখ হাসিনা কোন আইনে ভারতে থাকবেন তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।

    সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র জানান, কূটনৈতিক পাসপোর্টে শেখ হাসিনার ভারতে থাকার মেয়াদ শেষ হলেও তাকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেওয়ার সম্ভাবনা নেই।

    প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মঙ্গলবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব জানিয়েছিলেন কোন আইনে শেখ হাসিনা ভারতে রয়েছেন তা তারা জানেন না। এ নিয়ে ভারতের কাছে কিছু জানতে চায়নি ঢাকা। ভারত চাইলে যে কাউকেই সে দেশে আশ্রয় দিতে পারে বলেও জানিয়েছে সংবাদমাধ্যমটি।

    এর আগে সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতীয় বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়াকে (পিটিআই) একটি দীর্ঘ সাক্ষাৎকার দেন। এ সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, ভারতে তার অবস্থানের কারণে কেউ স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে না। কেননা আমরা তাকে ফেরাতে চাই। তিনি সেখানে থেকে যেসব কথা বলছেন তা সমস্যার সৃষ্টি করছে। তিনি যদি চুপ থাকতেন তাহলে আমরা ভুলে যেতাম। তিনি নিজের জগতে থাকলে জনগণও বিষয়টি ভুলে যেত। কিন্তু তিনি ভারতে অবস্থান করে বিভিন্ন নির্দেশনা দিচ্ছেন। বিষয়টি কেউ ভালোভাবে নিচ্ছে না।

    তিনি বলেন, আমরা বেশ দৃঢ়ভাবে বলেছি, তার চুপ থাকা উচিত। এটি আমাদের প্রতি অবন্ধুসুলভ আচরণ। তিনি সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন এবং সেখান থেকে প্রচারণা চালাচ্ছেন। এমন নয়- তিনি স্বাভাবিক পথেই সেখানে গেছেন। জনগণের অভ্যুত্থান এবং জনরোষের কারণে তিনি সেখানে গেছেন।

    সংবাদমাধ্যম জি নিউজে বলা হয়েছে, কোনো কোনো মহলের ধারণা হয়তো শেখ হাসিনাকে তিব্বতের ধর্মগুরু দলাই লামার মতো ‘সাময়িকভাবে’ রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া হতে পারে। বাংলাদেশ সরকার তার কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল করায় ভারতে থাকার বিষয়টি এখন দেশটির সিদ্ধান্তের ওপরেই নির্ভর করছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

    আরইউ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…