এইমাত্র
  • আজ থেকে শুরু হচ্ছে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম
  • বাইডেন অধ্যায়ের অবসান, ট্রাম্প যুগের শুরু আজ
  • ফেসবুকে নিখোঁজ সংবাদ তদন্তকালে ইজিবাইক চালকের লাশ উদ্ধার
  • সালমান-আনিসুল-পলকসহ ৮ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
  • সোমবার সুইজারল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস নিয়ে বায়ুদূষণে ঢাকা শীর্ষ ৫ নম্বরে, আইকিউএয়ারের যে পরামর্শ
  • কাঁটাতারের বেড়া পেরিয়ে ভারতীয় গৃহবধূ প্রেমিক নিয়ে পালিয়ে এসে বিজিবির হাতে আটক
  • যশোরে ২৪ মামলার আসামি ভাইপো রাকিবকে গুলি করে হত্যার চেষ্টা
  • দীর্ঘ ৭ বছর পর বাংলাদেশি স্বামী-স্ত্রীকে ফেরত দিল ভারত
  • নিয়ন্ত্রণে মিরপুরের বাটার শো-রুমের আগুন
  • আজ সোমবার, ৭ মাঘ, ১৪৩১ | ২০ জানুয়ারি, ২০২৫
    আপনার স্বাস্থ্য

    স্ট্রোক প্রতিরোধে যা যা করবেন

    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২৭ পিএম
    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২৭ পিএম

    স্ট্রোক প্রতিরোধে যা যা করবেন

    স্বাস্থ্য ডেস্ক প্রকাশ: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:২৭ পিএম

    স্ট্রোক মস্তিষ্কের রোগ। অনেকেই আবার স্ট্রোক আর হার্ট অ্যাটাককে এক মনে করেন। আসলে স্ট্রোক হলো ব্রেনের (মস্তিষ্ক) অসুখ আর হার্ট অ্যাটাক হৃৎপিণ্ডের। বিশ্বজুড়ে অকালমৃত্যুর প্রথম কারণ ক্যানসার, পরের দুটি যথাক্রমে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক। প্রতিবছর এক লাখ মানুষের মধ্যে ১৮০ থেকে ৩০০ জন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন।

    এ রোগের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহের সঙ্গে যুক্ত রক্তনালী ক্ষতিগ্রস্ত কিংবা রক্তনালীর ভেতর রক্ত জমাট বাঁধলে বা রক্তনালী ছিঁড়ে গেলেই বিপদ আসন্ন থাকে।রক্তক্ষরণের কারণে যে স্ট্রোক হয়ে থাকে তাকে হেমোরেজিক স্ট্রোক বা রক্তক্ষরণজনিত স্ট্রোক আর রক্ত সরবরাহ বন্ধের জন্য যে স্ট্রোক হয়ে থাকে, তাকে ইস্কেমিক স্ট্রোক বা রক্ত সংরোধজনিত স্ট্রোক বলা হয়।

    স্ট্রোক সাধারণত তিন ধরনের। টিআইএ, প্রোগ্রেসিভ স্ট্রোক ও কমপ্লিটেড স্ট্রোক। টিআইএ হলো সাময়িক বা ক্ষণিকের সমস্যা। এ ধরনের স্ট্রোক হলে আক্রান্ত রোগী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সুস্থ হয়ে যান। কিন্তু প্রোগ্রেসিভ স্ট্রোক হলে রোগীর অবস্থা ধীরে ধীরে আরও খারাপ হতে থাকে। আবার কমপ্লিটেড স্ট্রোকে একটা পর্যায়ে গিয়ে রোগীর অবস্থার আর অবনতি হয় না।

    মানুষের মস্তিষ্কে রক্তসরবরাহকারী রক্তনালী বন্ধ হলে বা ছিঁড়ে গেলে স্ট্রোক হয়। স্ট্রোকের ফলে শরীরের এক পাশ অবশ হতে পারে। এ ছাড়া কারো কারো ক্ষেত্রে মুখ বেঁকে যাওয়া, খিঁচুনি, কথা আটকে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে। স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তির সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব।

    লক্ষণ

    ১. হঠাৎ হাসতে গিয়ে মুখের অর্ধেক নাড়াতে না পারা।

    ২. মুখের অর্ধেক পুরোপুরি অসাড় হয়ে পড়া।

    ৩. কথা বলার সময় অস্পষ্ট আওয়াজ করতে থাকা।

    ৪. কোনো একটি বাহুতে দুর্বলতা অনুভব করা।

    ৫. হঠাৎ ঝিমুনি বোধ করা।

    ৬. কোনো একটি চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসা।

    ৭. হাঁটতে গিয়ে নিজেকে অক্ষম মনে হওয়া।

    ৮. তীব্র মাথা ব্যথা।

    প্রতিরোধ

    ১. সুস্থ জীবনযাপন করতে হবে।

    ২. ধূমপান বাদ দিতে হবে।

    ৩. সুষম খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

    ৪. লাল মাংস, দুগ্ধজাত পণ্য এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

    ৫. নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম ও শরীরচর্চার ও অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।

    ৬. মানসিক চাপমুক্ত জীবনযাপন করতে হবে।

    ৭. দিনে অন্তত ২০ থেকে ৩০ মিনিট পরিমাণ হাঁটতে হবে।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…