এইমাত্র
  • সাভারে প্রকাশ্যে গুলি করে যুবককে হত্যা
  • যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞায় ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থা
  • টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহ
  • আসিফ মাহমুদের হয়ে যে হুঙ্কার দিলেন হাসনাত
  • ব্যালন ডি’অরে নারী–পুরুষ সমতা
  • এক ঘণ্টায় ৩০ বার বিমান হামলা গাজায়
  • নুসরাত ফারিয়ার গ্রেফতার বিচার প্রক্রিয়াকে প্রহসনে পরিণত করছে: এনসিপি
  • এবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিট্যান্স পাঠাতে দিতে হবে ৫ শতাংশ কর
  • ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে গাজার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেয়ার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
  • আইএফএফএইচএসের র‍্যাঙ্কিং: মেসি সর্বকালের সেরা, চারে রোনালদো
  • আজ মঙ্গলবার, ৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ | ২০ মে, ২০২৫
    অর্থ-বাণিজ্য

    ৩ মাস শোধ না হলেই হবে ঋণখেলাপি

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৮ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৮ পিএম

    ৩ মাস শোধ না হলেই হবে ঋণখেলাপি

    সময়ের কণ্ঠস্বর রিপোর্ট প্রকাশ: ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৮ পিএম

    খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা আরও কঠোর করা হয়েছে। ব্যাংকঋণের মান নির্ধারণে আবারও আন্তর্জাতিক চর্চা শুরু করতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী, কোনো ঋণ বা ঋণের কিস্তি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধিত না হলে পর দিন থেকেই মেয়াদোত্তীর্ণ হবে। পরিশোধ বা নবায়ন করা না হলে ৩ মাস পর্যন্ত ঋণ মেয়াদোত্তীর্ণ থাকবে। ৩ মাস পর থেকে তা খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হবে।

    এ বিষয়ে বুধবার (২৭ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। নতুন এ নীতিমালা আগামী বছরের ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে।

    আগে ঋণের ধরন অনুযায়ী বিভিন্ন সময়ে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা হতো। এখন সব ধরনের ঋণই ৩ মাস মেয়াদোত্তীর্ণ থাকার পর পরিশোধিত বা নবায়ন করা না হলে তা খেলাপি হয়ে যাবে। বর্তমানে মেয়াদি ঋণসহ কিছু ঋণ খেলাপি হচ্ছে মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার ৬ মাস পর। ফলে ঋণখেলাপি হওয়ার সময় ৩ মাস কমে গেলো। এতে আশঙ্কা করা হচ্ছে, আগামীতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে।

    সূত্র জানায়, বাংলাদেশের খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা নিয়ে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ), বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো আপত্তি করে আসছে। কারণ আন্তর্জাতিকভাবে কোনো ঋণ পরিশোধের দিন থেকে ৩ মাসের মধ্যে শোধ করা না হলে তাকে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

    কিন্তু রাজনীতি ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী ও বড় ঋণখেলাপিদের চাপে সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে খেলাপি ঋণ কমিয়ে দেখাতে বাংলাদেশে এটি ৬ মাস করা হয়েছিল। মেয়াদী ঋণের ক্ষেত্রে ৯ মাস করা হয়েছিল। পরে আইএমএফের আপত্তির কারণে কিছু ঋণের ক্ষেত্রে ৩ মাস করা হলেও কৃষি ও মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রে ৬ মাস করা হয়। যা এখন পর্যন্ত বহাল রয়েছে।

    এদিকে, ৪ ডিসেম্বর ঢাকায় আসছে আইএমএফের একটি মিশন। ওই মিশন এবার খেলাপি ঋণ নিয়ে বেশি গুরুত্ব দেবে। কারণ, আইএমএফের ঋণের শর্ত ছিল খেলাপি ঋণ কমানো। কিন্তু সরকার পরিবর্তনের পর খেলাপি ঋণ না কমে বরং আরও বেড়েছে বলে জানা গেছে।

    আইএমএফের ঋণের অন্যতম শর্ত হচ্ছে, খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করা। তাদের ওই শর্ত বাস্তবায়ন করতেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক খেলাপি ঋণের সংজ্ঞা আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার মাধ্যমে আরও কঠোর করলো।

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…