এইমাত্র
  • একুশে পদক পাচ্ছেন ১৪ ব্যক্তি ও নারী ফুটবল দল
  • এগিয়ে আনা হলো বিপিএলের ফাইনাল
  • শেখ হাসিনার বিচারের মঞ্চ হবে ফাঁসির মঞ্চ : সারজিস
  • গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শামীম ওসমানের দাদার বাড়ি ‘বায়তুল আমান’
  • বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও জাসদ কার্যালয়ে ভাঙচুর-আগুন
  • সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাসভবনে হামলা ভাঙচুর আগুন
  • ফের রিজার্ভ ছাড়াল ২০ বিলিয়ন ডলার
  • ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসররা এ দেশকে অস্থিতিশীল করতে পায়তারা করছে : টুকু
  • আশুলিয়ায় সময়ের কন্ঠস্বরের সাংবাদিকের ওপর সন্ত্রাসী হামলা
  • অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন গ্রেপ্তার
  • আজ শুক্রবার, ২৩ মাঘ, ১৪৩১ | ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    স্যাম্পলের ব্লাড চুরি করে বিক্রি করত তারা

    রবিউল আউয়াল, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি প্রকাশ: ২০ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম
    রবিউল আউয়াল, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি প্রকাশ: ২০ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম

    স্যাম্পলের ব্লাড চুরি করে বিক্রি করত তারা

    রবিউল আউয়াল, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি প্রকাশ: ২০ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:০২ এএম

    অন্যের পরীক্ষা করতে দেয়া ব্লাড হাসপাতালের অসাধু কর্মচারীদের সাহায্যে চুরি করে রোগীদের কাছে বিক্রির ঘটনায় দুই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    গ্রেফতারকৃতরা হলেন- তারাকান্দা উপজেলার গোয়াইলকান্দি এলাকার আব্দুর রহমান খানের ছেলে নাঈম খান পাঠান (৩৮) ও নগরীর মড়লবাড়ি এলাকার ভাসমান বাসিন্দা মন্টু চন্দ্র দে'র ছেলে তুষার চন্দ্র দে (২২)।

    শনিবার (১৮ জানুয়ারী) বিকেল ৫ টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তাদের দু'জনকে ১ ব্যাগ ব্লাডসহ গ্রেফতার করা হয়েছে বলে রবিবার (১৯ জানুয়ারী) দুপুরে কোতোয়ালি থানা পুলিশের এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অফিসার ইনচার্জ ওসি মো: সফিকুল ইসলাম খান।

    তিনি আরও জানান, দীর্ঘদিন যাবত এই চক্রটি নগরীর বিভিন্ন হাসপাতাল ও ব্লাড ব্যাংক থেকে রোগীদের পরীক্ষার জন্য দেয়া ব্লাড স্যাম্পলগুলো অসাধু কর্মচারীদের সহায়তায় সংগ্রহ করে রোগীদের কাছে বিক্রি করে আসছিল। যা মানবদেহের জন্য ভয়ংকর। এতে করে সুস্থ মানুষও মারা যেতে পারে। এদের একটি বড় চক্র রয়েছে। তাদেরকেও গ্রেফতারে অভিযান চলছে। গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে শেষে আদালতে সোপর্দ করা হবে।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…