এইমাত্র
  • ঈদ সিনেমায় পাঁচ নায়িকার অভিষেক
  • 'অনুশোচনার মতো কিছুই নেই' শেখ হাসিনা চরিত্রে অভিনয় প্রসঙ্গে নুসরাত ফারিয়া
  • এবার ইসরায়েলের সঙ্গে পুনরায় যুদ্ধের ঘোষণা দিলো লেবানন
  • এক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান একাধিক গণমাধ্যমের মালিক হতে পারবে না
  • পহেলা বৈশাখে নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ : রিজওয়ান হাসান
  • ১৫ বছরের নিচে হজে যেতে বারণ, যা বলছে ধর্ম মন্ত্রণালয়
  • সাংবাদিকদের নবম গ্রেডে বেতন ও যোগ্যতা নির্ধারণের প্রস্তাব
  • এবার লেবানন থেকে ইসরাইলে দফায় দফায় রকেট হামলা
  • ভিয়েতনাম থেকে তৃতীয় চালানে এলো ২৯ হাজার টন চাল
  • অনলাইন পোর্টালের জন্য গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের ৭ সুপারিশ
  • আজ রবিবার, ৮ চৈত্র, ১৪৩১ | ২৩ মার্চ, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    ওসি-এসআইসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার চাঁদাবাজির মামলা

    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:৫৬ পিএম
    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:৫৬ পিএম

    ওসি-এসআইসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার চাঁদাবাজির মামলা

    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:৫৬ পিএম

    চট্টগ্রামের পাহাড়তলী থানার ওসি (তদন্ত) বাবুল আজাদসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা ও আরও চারজনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে আদালতে মামলা করা হয়েছে।

    মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা বিএনপি নেতা মামুন আলী ওরফে কিং আলীর কাছে এক কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় তাকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে নির্যাতন করা হয় এবং তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর চালিয়ে মালামাল লুট করা হয়।

    মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট আলমগীর হোসেনের আদালতে মামলাটি দায়ের করেন মামুন আলী। শুনানি শেষে আদালত মামলাটি গ্রহণ করে সিআইডিকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।

    বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট আশরাফুর রহমান বলেন, "আমার মক্কেল একজন ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ। চাঁদার টাকা দিতে অস্বীকার করায় তাকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। পুলিশ হেফাজতে নিয়ে তাকে নির্যাতন করা হয়, যা গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন, আমরা ন্যায়বিচারের আশায় আছি।"

    মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন— পাহাড়তলী থানার ওসি (তদন্ত) বাবুল আজাদ, এসআই মানিক ঘোষ, এসআই আসাদুল হক, এসআই কিশোর মজুমদার। এসএস ট্রেডিংয়ের সত্ত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম সুমন, ব্যবস্থাপক আরিফ মঈনুদ্দিন, উপ-ব্যবস্থাপক মো. আমান এবং সুপারভাইজার দিদার হোসেন সজিব।

    মামলার অভিযোগপত্র অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ১০ অক্টোবর মামুন আলী বন্দর এলাকার জিএইচ এন্টারপ্রাইজ থেকে ৫ কোটি ৬০ লাখ টাকার বিনিময়ে ২০ হাজার টন পাথর কিনেছিলেন। ওই পাথরগুলো তিনি পাহাড়তলী টোল রোডের কিং আলী গ্রুপের ডিপোতে সংরক্ষণ করেন।

    এরপর, ১৭ অক্টোবর অভিযুক্তরা ডিপোর কার্যক্রমে বাধা দেন এবং এসআই মানিক ঘোষ বাদীকে থানায় ওসির সঙ্গে দেখা করার জন্য বলেন। সন্ধ্যায় থানায় গেলে ওসি (তদন্ত) বাবুল আজাদ তার কাছে এক কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে থানায় আটকে রেখে মারধর করা হয়। পরদিন তাকে একটি মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

    ১৯ অক্টোবর বিএনপি মামুন আলীকে দল থেকে বহিষ্কার করে। এর মধ্যে ২৪ অক্টোবর অভিযুক্তরা ৩০টি ট্রাক নিয়ে এসে ডিপোর সব মালামাল লুট করে নিয়ে যান।

    এই প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…