এইমাত্র
  • গৃহকর্মীর বিরুদ্ধে পাল্টা মামলা পরীমণির
  • পারভেজ হত্যার আসামি বৈষম্যবিরোধী নেতা হৃদয় মিয়াজীর ৭ দিনের রিমান্ড
  • কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থীর সাময়িক বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, খুলছে হল
  • পহেলগাঁওয়ে হামলাকারীর হাত থেকে অস্ত্র কেড়ে নিতে চান সাহসী আদিল হুসেন
  • দেশের বাইরেও শাকিব খানের প্রতিদ্বন্দ্বী সিয়াম আহমেদ
  • ঢাকায় আওয়ামী লীগের আরও তিন নেতা গ্রেফতার
  • ‘চাপ দিয়ে’ কুয়েট উপাচার্যকে অপসারণ করলে মানবে না শিক্ষক সমিতি
  • সিদ্ধিরগঞ্জে পিকআপের ধাক্কায় ইজিবাইক চালক নিহত
  • কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ
  • মাগুরার সেই শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার বিচার শুরু
  • আজ বুধবার, ১০ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    পাওনা টাকা না পেয়ে বসতবাড়ির মাটি কেটে নিলেন যুবদল নেতা! 

    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫১ পিএম
    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫১ পিএম

    পাওনা টাকা না পেয়ে বসতবাড়ির মাটি কেটে নিলেন যুবদল নেতা! 

    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫১ পিএম

    টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পাওনা টাকা না পেয়ে দেনাদারের বাড়ির উঠানের লাল মাটি কেটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মাসুদ সিকদার নামের এক যুবদল নেতার বিরুদ্ধে।

    সম্প্রতি উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের ভালুকাচালা গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদ মিয়ার ছেলে আজাহার মিয়ার বসতবাড়িতে এই ঘটনা ঘটেছে।

    অভিযুক্ত আজগানা ইউনিয়নের খাড়াপাড়া গ্রামের সাগর সিকদারের ছেলে। তিনি মির্জাপুর উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক।


    ভুক্তভোগী আজাহার বলেন, গেল বছর মাসুদ সিকদারের কাছ থেকে বাকিতে ১ লাখ টাকার ইট নিয়ে ঢাকার একটি সাইটে দেই। পরবর্তীতে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ঢাকার ব্যবসায়ী ইটের টাকা না দিয়ে পালিয়ে যায়। এরপর মাসুদ সিকদার ইটের টাকার জন্য আমাকে চাপ দেয়। একপর্যায়ে একটি সাদা স্ট্যাম্পে আমার স্বাক্ষর নেয় মাসুদ। এরপর রাতের আধাঁরে প্রভাব খাটিয়ে আমার বাড়ির উঠোনের মাটি ভ্যেকু মেশিন দিয়ে কেটে নিয়ে যায়। পুরো আজগানা গ্রামটা সিকদার পরিবারের কাছে জিম্মি। তাদের ভয়ে কেউ কথা বলতে পারে না। আমি এর উপযুক্ত বিচার চাই।

    জানতে চাইলে যুবদল নেতা মাসুদ সিকদার বলেন, ৪ বছর আগে আজাহার ৫০ হাজার টাকার ইট নেয়। আরও কয়েক দফায় ৫০ হাজার টাকা নিয়ে টাকা দিতে না পারায় বসতবাড়ির লাল মাটি বিক্রি করবে বলে জানান। এরপর ১২শত টাকা গাড়ি হিসেব করে ৮৬ গাড়ি মাটি কাটি। আমি জোর করে মাটি কাটিনি। আজাহার নিজেই আমার কাছে মাটি বিক্রি করেছেন।

    এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.বি.এম আরিফুল ইসলাম জানান, বিষয়টি তার জানা নেই। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    এসআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…