এইমাত্র
  • এনসিপিসহ ৩ দলের নতুন জোটের ঘোষণা বিকেলে
  • প্রজন্ম লীগ নেতার নেতৃত্বে সাবেক সেনা সদস্যের ওপর হামলার অভিযোগ
  • বিএনপির প্রার্থী প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
  • উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের অবরোধ প্রত্যাহার, শাহবাগে যান চলাচল স্বাভাবিক
  • বাংলা একাডেমির মাঠে বিজয় বইমেলা শুরু হচ্ছে বুধবার
  • এগিয়ে থেকে ড্র করলো লিভারপুল, সহজ জয় ম্যান সিটির
  • সালমান শাহ হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১৩ জানুয়ারি
  • লক্ষীপুরে কবরস্থান থেকে অস্ত্র উদ্ধার
  • বিটিআরসি ঘেরাও করে মোবাইল ব্যবসায়ীদের আন্দোলন
  • শাহবাগ অবরোধে ৫ কলেজের উচ্চমাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    পাকিস্তানকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুঁশিয়ারি ভারতের সেনাপ্রধানের

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৩৩ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৩৩ পিএম

    পাকিস্তানকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুঁশিয়ারি ভারতের সেনাপ্রধানের

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৫:৩৩ পিএম
    ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী। ছবি: সংগৃহীত

    পাকিস্তানকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী। তিনি বলেছেন, 'সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন বন্ধ করো, নইলে ভৌগোলিক উপস্থিতি হারাতে হবে।'

    শুক্রবার (৩ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি জানিয়েছে, রাজস্থানের অনুপগড়ে একটি সেনা পোস্টে বক্তৃতা দিতে গিয়ে দ্বিবেদী এমন হুঁশিয়ারি দেন।

    তিনি বলেন, 'অপারেশন সিন্দুর ১.০-তে আমরা যে সংযম দেখিয়েছিলাম, এবার আমরা তা বজায় রাখব না। এবার আমরা এমন কিছু করব, যা পাকিস্তানকে ভাবতে বাধ্য করবে যে, তারা ভূগোলে তার স্থান ধরে রাখতে চায় কি না। যদি পাকিস্তান ভূগোলে তার স্থান ধরে রাখতে চায়, তাহলে তাদের অবশ্যই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করতে হবে।'

    প্রতিবেদন অনুসারে, শীর্ষ জেনারেল শুধু হুঁশিয়ারিই দেননি, সৈন্যদের প্রস্তুত থাকতেও বলেছেন। তিনি বলেন, 'ঈশ্বরের ইচ্ছা হলে, তোমরা (সৈন্যরা) শিগগিরই একটি সুযোগ পাবে। শুভকামনা...।'

    ভারতের সেনাপ্রধান আরও বলেন, অপারেশন সিন্দুরের সময় ভারত দৃঢ় সংকল্প করেছিল যে, কোনো নিরীহ প্রাণের ক্ষতি করা হবে না এবং কোনো সামরিক লক্ষ্যবস্তু ধ্বংস করা হবে না। সন্ত্রাসীদের আস্তানা, প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং তাদের মূল পরিকল্পনাকারীদের নির্মূল করার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।

    প্রসঙ্গত, গত মে মাসে কাশ্মীরের পেহেলগামে সশস্ত্র হামলার পর দুই দেশ প্রায় যুদ্ধের পরিস্থিতিতে চলে গিয়েছিল। দুই প্রতিবেশী উভয় দেশের ভেতরে বিমান হামলা চালায়। উভয় দেশ কয়েকটি করে যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি করেছে। উত্তেজনা তীব্র হওয়ার প্রেক্ষাপটে বৈশ্বিক চাপ ও উভয় দেশের বোঝাপড়ার মাধ্যমে ১০ মে একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।

    এইচএ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…