এইমাত্র
  • সারাদেশে মোবাইল ফোনের দোকান বন্ধ, বিটিআরসি ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি
  • মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে মোড় ঘোরানোর দিন
  • পাবনায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া
  • অ্যাশেজসহ টিভিতে আজকের খেলা (৭ ডিসেম্বর ২০২৫)
  • মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে এমএলএসে ইতিহাস গড়ে চ্যাম্পিয়ন মায়ামি
  • তুরস্কে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৭, আহত ১১
  • লেবাননে জাতিসংঘ টহল দলের ওপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৬
  • ভারতের পর্যটনরাজ্য গোয়ার নাইটক্লাবে বড় অগ্নিকাণ্ড, নিহত ২৩
  • রায়েরবাজারে অজ্ঞাত ১১৪ জুলাই শহীদের মরদেহ উত্তোলন শুরু আজ
  • আজ থেকে শুরু হচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    আলুর দাম তলানিতে, লালপুরে ফেরি করে আলু বিক্রি

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৫২ পিএম
    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৫২ পিএম

    আলুর দাম তলানিতে, লালপুরে ফেরি করে আলু বিক্রি

    উপজেলা করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:৫২ পিএম

    নাটোরের লালপুরে আলু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ব্যবসায়ীরা। মাইকিং ও ফেরি করে উপজেলার রাস্তায় রাস্তায় প্রতি ৫০ কেজির এক বস্তা আলু বিক্রি করছেন মাত্র ৪০০ থেকে সাড়ে ৪০০ টাকায়। সে আলু কিনে নিজে খাবার পাশাপাশি গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করছেন জেলা জুড়ে অনেকে।

    শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে লালপুর উপজেলা মোড়ে গাড়িতে নিয়ে মাইকিং করে আলু বিক্রি করতে দেখা গেছে। এভাবে জেলা জুড়ে মোড়ে মোড়ে বিক্রি করতে দেখা যাচ্ছে। নানান শ্রেণী পেশার মানুষ এই আলু কিনছে। কম দাম হওয়ায় ও বাড়ির আঙিনায় আলু কিনতে পেরে অনেকে চাহিদার চেয়েও বেশি আলু কিনতে দেখা গেছে।

    এসময় ক্রেতার উদ্দেশ্যে মাইকিং করছিলেন ওয়ালিয়া গ্রামের ফজলুর রহমান। তিনি জানান, বাজারে আলুর দাম কম হওয়ায় ব্যবসায়ীরা বড় ধরনের লোকসানে পড়ছেন। আগেই কম দামে এ আলু বিক্রি করতে হচ্ছে। সংরক্ষণও করা যাচ্ছে না। নষ্ট হতে শুরু করেছে। তাই বাধ্য হয়েই মাইকিং করে ৪০০ থেকে সাড়ে ৪০০ টাকায় ৫০ কেজির এক বস্তা আলু বিক্রি করতে হচ্ছে। তার পরেও ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না। রাজশাহীর নওহাটা থেকে এই আলু সংগ্রহ করা হয়েছিল। এখন প্রতিদিন এই আলু জেলা জুড়ে ট্রাকে করে ফেরি করে বিক্রি করতে হচ্ছে। না হলে বড় লোকসানের মুখে পড়তে হবে।

    বৈদ্যনাথপুর গ্রামের শহিদুল ইসলাম ওই গাড়ি থেকে এক বস্তা আলু কিনেছেন। তিনি বলেন, সস্তা আলু নিজে খাওয়ার পাশাপাশি গরুকেও খাওয়াবো। এতো কম দামে আলু পাচ্ছি, গরুর মোটাতাজাকরণে সুবিধা হবে, এই জন্যে অনেকে আলু কিনলাম।

    উপজেলা মোড়ের কাইয়ুম আলী জানান, কম দামে পেয়ে কয়েক দিন আগে আমিও এই আলু কিনেছি। কিন্তু বেশিরভাগ আলু খাওয়ার অনুপযোগী। গরুর খাবার খৈল ভুষির অনেক দাম বিকল্প হিসেবে, এখন গো-খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করতে পারছি।

    উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মেহেদি জাহান বলেন, কোল্ড স্টোরেজ থেকে আলু বের করার পর বৈরি আবহাওয়ার কারণে দ্রুত পচন ধরতে শুরু করেছে। এই আলু যত দ্রুত বিক্রি করা যায়, ব্যবসায়ীদের জন্য ততই মঙ্গল।

    এনআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…