আজ ৮ অক্টোবর, ‘জাতীয় কন্যাশিশু দিবস’। ‘আমি কন্যাশিশু-স্বপ্ন গড়ি, সাহসে লড়ি, দেশের কল্যাণে কাজ করি’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে দেশব্যাপী ‘জাতীয় কন্যাশিশু দিবস-২০২৫’ উদযাপিত হচ্ছে।
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪৫ শতাংশ শিশু, যাদের প্রায় অর্ধেকই কন্যা শিশু।
কন্যা শিশু সমাজের বোঝা নয়। কন্যা শিশুকে সঠিকভাবে লালনপালন করলে তারাই বড় হয়ে পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণে অবদান রাখতে পারবে। শিশুদের সামাজিক ও পারিবারিক বৈষম্য দূরীকরণে প্রত্যেকটি নাগরিককে ভূমিকা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে পরিবার। কন্যা শিশু প্রতিটি পরিবারের জন্য আশির্বাদ।
নিপীড়ন, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং সহ সামাজিক অবিচার থেকে কন্যা শিশুদের সুরক্ষার দায়িত্ব সমাজ ও পরিবারের দায়িত্বশীলদের নিতে হবে।
কন্যাশিশুদের নিরাপত্তা, মানসম্মত শিক্ষা ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে এবং তাদেরকে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে হবে।
জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয়ে করে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস উদযাপনের কর্মসূচি পালন করছে।
এইচএ