
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ লন্ডনের সাবেক মেয়র বরিস জনসন ‘ব্রেক্সিট’ পরবর্তী যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন, এমন ধারণাই করা হচ্ছিল। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে আকস্মিকভাবে এ দৌড় থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন তিনি।
বৃহস্পতিবার ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির নেতেৃত্ব ও প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হওয়ার সময়সীমা শেষ হওয়ার অল্প কিছুক্ষণ আগে দুইবারের নির্বাচিত লন্ডনের সাবেক মেয়র হঠাৎ করেই লড়াইয়ে না নামার ঘোষণা দেন।
একটি সংবাদ সম্মেলনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় না নামার সিদ্ধান্ত জানান। সহকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা এবং পার্লামেন্টের পরিস্থিতির আলোকেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানান বরিস।
ব্রেক্সিটের পক্ষে প্রচার চালানো আরেক বড় মাপের নেতা বিচারমন্ত্রী মাইকেল গভ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থিতা নিশ্চিত করার পরপরই জনসন সরে দাঁড়ালেন।
ব্রিটেনের রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কাছে তার এই ঘোষণা অতি নাটকীয় বলে মনে হয়েছে। তার এই সিদ্ধান্তে থমকে গেছে ব্রিটিশ জনগণও। তবে ব্রেক্সিটের পক্ষে প্রচার চালানো আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা বিচারমন্ত্রী মাইকেল গভ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থিতা নিশ্চিত করার পরপরই জনসন সরে দাঁড়ালেন।
মাইকেল গভকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টেরিজা মে’র সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হবে। বৃহস্পতিবার সকালে লন্ডনে এক প্রেসকনফারেন্সে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন টেরিজা মে। তিনি যুক্তরাজ্যের ইইউয়ে থেকে যাওয়ার পক্ষে প্রচার চালিয়েছিলেন।