এইমাত্র
  • ওমরাহ করতে গিয়ে ১১ বছর পর হারানো ছেলেকে খুঁজে পেলেন মা
  • হিজড়ারা নিশ্চিন্তে নামাজ পড়তে পারেন যে মসজিদে
  • ভারতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৩০০ ফুট গভীর খাদে ট্যাক্সি, নিহত ১০
  • জমিদারি মসজিদে ২৪০ বছর ধরে চলে নামাজ
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী কমছে, বাড়ছে মাদরাসায়
  • জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
  • কপালে ব্যান্ডেজ নিয়ে ইফতার পার্টিতে মমতা
  • কুড়িগ্রামের খাবার খেয়ে খুশি ভুটানের রাজা
  • বিশ্ববাজারে সোনার দামে রেকর্ড
  • নিরস্ত্র ২ ফিলিস্তিনিকে হত্যার পর বালিচাপা দিল ইসরায়েলি সেনারা
  • আজ শুক্রবার, ১৫ চৈত্র, ১৪৩০ | ২৯ মার্চ, ২০২৪

    নিপাহ ভাইরাসে ১ জনের মৃত্যু, খেজুরের রস পানে সতর্কতা

    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ০৩:৪১ পিএম
    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ০৩:৪১ পিএম

    নিপাহ ভাইরাসে ১ জনের মৃত্যু, খেজুরের রস পানে সতর্কতা

    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ০৩:৪১ পিএম

    প্রাণঘাতী নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হওয়ার আগে এই ব্যক্তি খেজুরের কাঁচা রস খেয়েছিলেন। খেজুরের রস থেকে এ সংক্রমণ হয়েছিল। বছরের প্রথম ১০ দিনের মধ্যে এই ভাইরাসের আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি।

    বুধবার (১১ জানয়ারি) জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) আয়োজিত ?শীতের সংক্রামক রোগ এবং নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণ? শীর্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে এই তথ্য জানানো হয়।

    আইইডিসিআর জানায়, মৃত ব্যক্তি রাজশাহীর বাসিন্দা। ওই নারীর কাঁচা খেজুরের রস খাওয়ার ইতিহাস ছিল। এর আগে ২০২২ সালে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার তিনটি ঘটনা রিপোর্ট করা হয়েছিল। যার মধ্যে দুই জন মারা যান।

    আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরিন বলেন, এ দেশে বাদুড়ের লালা বা প্রস্রাবের মাধ্যমে নিপাহ ভাইরাস ছড়ায়। মানুষ যখন দূষিত কাঁচা খেজুরের রস পান করে তখন ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। সেই ব্যক্তি থেকে তার পরিবারের সদস্য বা স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে এর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে।

    ডা. তাহমিনা শিরিন বলেন, কাঁচা খেজুরের রস এবং অর্ধেক খাওয়া যেকোনো ফল ভক্ষণ করা উচিত নয়। আইইডিসিআর জানায়, নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ৭১ শতাংশ মানুষ মারা যায়। তাই কাঁচা খেজুরের রস খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

    সম্মেলনে বক্তারা আরো বলেন, নিপাহ ভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ পেতে রস খাওয়ার পর আট থেকে ৯ দিন সময় লাগে। মানুষ থেকে মানুষে সংক্রমণের ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো ছয় থেকে ১১ দিন পরে দেখা যায়। আইইডিসিআর-এর গবেষকদের মতে, খেজুরের রস গরম করার পর পান করা নিরাপদ। গুড়ও নিরাপদ। প্রতিষ্ঠানটি খেজুরের রস সংগ্রহকারীদের কাজ শেষে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার পরামর্শও দিয়েছে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…