এইমাত্র
  • শেষ ওভারে ৩ বলে ১৯ রান দিলেন মুস্তাফিজ, হারল চেন্নাই
  • বাবুলকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলায় খুন হন মিতু
  • জামালপুরে হিট স্ট্রোকে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা
  • কুমিল্লায় হিট স্ট্রোকে শ্রমিকের মৃত্যু
  • তীব্র তাপদাহে পুরান ঢাকায় ৫ টাকায় মিলছে নবাবী গোসল
  • বুধবার সন্ধ্যার পর থেকে কমতে পারে তাপমাত্রা, হতে পারে বৃষ্টিও
  • পঞ্চগড়ে রাতের আধাঁরে সাইনবোর্ড বসিয়ে সরকারি খাল দখলের অভিযোগ
  • এবার একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • কুমিল্লায় তীব্র গরমে পথচারীদের মাঝে ঠান্ডা শরবত ও স্যালাইন বিতরণ
  • আজ বুধবার, ১১ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৪ এপ্রিল, ২০২৪

    শীতের মধ্যেও চলছে ভয়াবহ লোডশেডিং, ২ ঘন্টা পর মিলছে ৪০ মিনিট বিদ্যুৎ!

    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৩, ১২:২৯ এএম
    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৩, ১২:২৯ এএম

    শীতের মধ্যেও চলছে ভয়াবহ লোডশেডিং, ২ ঘন্টা পর মিলছে ৪০ মিনিট বিদ্যুৎ!

    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৩, ১২:২৯ এএম
    প্রতিকি ছবি

    এস এম ফয়সাল শামীম, স্টাফ রিপোর্টার: এখনও কুড়িগ্রামে বোরো চাষ শুরু হয়নি। হাড়কাঁপানো শীতে জুবুথুবু জীবন। অথচ এই প্রচন্ড শীতেও ২ ঘন্টা পর পর কয়েকবার যায়া আসার মধ্য দিয়ে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট মিনিট বিদ্যুৎ মিলছে। আর এ লোডশেডিং দিচ্ছে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী পল্লী বিদ্যুত সমিতি।

    ভোর থেকে শুরু করে এ লোডশেডিং চলছে মধ্যরাত পযন্ত। ফলে বোরোচাষ শুরু করা নিয়ে চরম দু:চিন্তায় পড়েছে কৃষকগণ।

    ভিতরবন্দ বাজারের সার ব্যাবসায়ী আব্দুল মান্নান বলেন, বিদ্যুৎ এখন সোনার হরিণ। এই প্রচন্ড শীতেও কখন আসে কখন যায় বলতে পারবো না। আর কিছুদিন পর বোরো চাষ শুরু হবে। এমন অবস্থা থাকলে কেউ ?বিদ্যুৎ চালিত সেচ দিয়ে চাষাবাদ করতে পারবে না।

    একই এলাকার শাহিন ও জণলল,হবু মিয়া জানান, কখন বিদ্যুৎ আসে কখন যায় আমরা বলতে পারি না। তারা আরও বলেন, অল্প কিছুদিনের মধ্যে রোয়া গাড়তে হবে। বিদ্যুতের এ অবস্থা হলে আমরা কিভাবে চাষাবাদ করব?

    প্রচন্ড শীতে স্মরণ কালের ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের ব্যাপারে জানতে চাইলে নাগেশ্বরী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম বলেন, এটা জাতীয় সমস্যা। চাহিদার তুলনায় অনেক কম বিদ্যুৎ পাচ্ছি তাই এমনটা হচ্ছে । তবে তিনি বলেন, দিনে কম বিদ্যুৎ দিলেও রাতে আমরা বেশি দেয়ার চেষ্টা করছি।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে নাগেশ্বরী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির এক লাইনম্যান বলেন, ভাই শীতকালে কেন এতো কম বরাদ্ব সেটা আমরাই বুঝতে পারছি না। সকালে চাহিদা ৮ মেগাওয়াট আর আমরা বরাদ্ব পাছি ৩/৪ মেগাওয়াট। রাতে চাহিদা ৬/৭ মেগাওয়াট আর রাতে পাচ্ছি ২/৩ গোওয়াট। বিদ্যুৎ দিতে না পারায় আমাদেরও প্রচন্ড ঠান্ডা সহ্য করে সারারাত জেগে থাকতে হয়।

    তবে ভিতরবন্দ ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ বলছে যদি এমন পরিস্থিতি হয় তাহলে প্রয়োজনে তারা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবেন।

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…