এইমাত্র
  • দিনে ৭৮ কোটির বেশি মানুষ অভুক্ত, অথচ নষ্ট হয় ১০০ কোটির খাবার: জাতিসংঘ
  • বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়: কাদের
  • প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে সৈকত
  • কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা
  • ‘বিএনপির নেতাদের স্ত্রীরা ভারতীয় শাড়ি কিনেন না’
  • ঢাবির ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
  • যমুনার বুকে বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর ৩.৭ কিমি দৃশ্যমান
  • দিনাজপুরে এক পা নিয়ে নবজাতকের জন্ম, নেই প্রস্রাব ও পায়ুপথ
  • বিরামপুরে নকল পণ্য সরবরাহ, ভ্রাম্যমাণ আদালতে দু’জনের কারাদণ্ড
  • ১৭ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
  • আজ বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র, ১৪৩০ | ২৮ মার্চ, ২০২৪

    তিস্তার জেগে ওঠা চরে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন

    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৯:৪৬ পিএম
    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৯:৪৬ পিএম

    তিস্তার জেগে ওঠা চরে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন

    সময়েরকণ্ঠস্বর প্রকাশ: ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০৯:৪৬ পিএম

    মো. ফরহাদ হোসাইন, নীলফামারী প্রতিনিধি: চলতি মৌসুমে নীলফামারী ডিমলা তিস্তা নদীর বালুচরে যেদিকে চোখ যাচ্ছে, শুধুই পেঁয়াজের আবাদ। দাম বেশি পাওয়ার আশায় এবার কৃষকেরা পেঁয়াজ চাষে ঝুঁকেছেন। আবহাওয়া অনুকুলে এবং রোগ বালাইও কম হওয়ায় পেঁয়াজের বাম্পার ফলনের আশা করছেন চরাঞ্চলবাসী।

    জানা গেছে, কয়েক বছর পেঁয়াজের সঙ্কট এবং দাম বেশি হওয়ায় এসব চরাঞ্চলের কৃষক অন্যান্য ফসলের চেয়ে পেঁয়াজ চাষে বেশি আগ্রহী। অন্যান্য বছরের তুলনায় গম ও তামাক চাষ না করে এবার অধিকাংশ কৃষক পেঁয়াজ চাষে ঝুঁকে পড়েছেন।

    উপজেলার পূর্ব ছাতনাই, টেপা খড়িবাড়ী, খগা খড়িবাড়ী, ঝুনাগাছ চাপানী, খালিশা চাপানী ইউনিয়নের তিস্তা নদীর চর ঘুরে দেখা গেছে পেঁয়াজের বাম্পার ফলন।

    এসব চর এলাকার কৃষক বন্যায় রোপা আমন চাষে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও পেঁয়াজ চাষে সফলতার স্বপ্ন দেখছেন তারা।

    সরেজমিনে গিয়ে কৃষক নুর ইসলাম, হুকুম আলী, জুলহাস, আজাহার ও আবুল হোসেন এর সাথে কথা বলে জানা যায় তারা প্রত্যেকেই ৩/৪ বিঘা করে করে পেয়াজ চাষ করেছেন।

    হুকুম আলী বলেন, ?সব মিলে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা খরচ হয়েছে এই ক্ষেতে। ৭০ শতক জমিতে ৭০ থেকে ৯০ মন পেয়াজ পেলে বাজার অনুযায়ী মন প্রতি ৫ থেকে ৬ শত টাকা বিক্রি হলে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা বিক্রি হবে বলে জানান তিনি।?

    জুলহাস বলেন, ?খরচ ও পরিশ্রম কম হয়ে ভালো ফলন হওয়ায় চরের অধিকাংশ কৃষকেরাই এখন এই পেঁয়াজ চাষের দিকেই ঝুঁকছে। সহজ সেচ ব্যবস্থা ও ন্যায্য মূল্যের নিশ্চয়তা পেলে চরের পেঁয়াজ চাষ আরও বৃদ্ধি পেলে দেশের পেঁয়াজের ঘাটতি পূরণ হতো।?

    ডিমলা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবীদ সেকেন্দার আলী জানান, ?তিস্তার জেগে উঠা চরে এখন বিভিন্ন ধরনের ফসলাদি হচ্ছে। তিস্তার চরাঞ্চলে বন্যা পরবর্তী ফসল হিসাবে ৬৫ হেক্টর জমিতে পেঁয়াজের চাষ হয়েছে। এতে বিঘা প্রতি ৬০/৭০ মন পেঁয়াজ উৎপাদিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর মসলা জাতীয় এই ফসলে কৃষকরা সময়সময় লাভবান হন। চরের কৃষকদের ভালো ফলনের জন্য আমরা কৃষি বিভাগ সার্বক্ষণিক পরামর্শসহ বীজ থেকে শুরু করে অন্যান্য উপকরণাদি সরবরাহ করে যাচ্ছি।?

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…