এইমাত্র
  • বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, থাকতে পারে টানা ৩ দিন
  • ধানমন্ডি-গুলশানে কৃষক লীগের দরকার কী, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
  • পিতাকে সব দান করে নির্বাচনে অংশ নিচেছন যুবলীগ নেত্রী!
  • ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি
  • সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
  • টেকনাফে কোস্টগার্ডের কাছে মিয়ানমার ১৩ বিজিপির আত্মসমর্পণ
  • টানা ৪ দিন ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
  • দেশের কৃষক বাঁচার জন্য যা প্রয়োজন সেটাই করবে সরকার: কৃষি মন্ত্রী
  • রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
  • প্রথম পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাশ মারা গেছেন
  • আজ শনিবার, ৭ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২০ এপ্রিল, ২০২৪
    প্রবাস

    মিলানে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন

    ইসমাইল হোসেন স্বপন, ইতালি প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৬ এএম
    ইসমাইল হোসেন স্বপন, ইতালি প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৬ এএম

    মিলানে যথাযোগ্য মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন

    ইসমাইল হোসেন স্বপন, ইতালি প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ মার্চ ২০২৩, ১১:৪৬ এএম

    ইতালিতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, মিলানের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হলো “ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ” দিবস।

    দিবসটি উযদাপনের দিনব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে সকালে কনস্যুলেট প্রাঙ্গনে মিলানে নিযুক্ত বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল এম জে এইচ জাবেদ কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

    অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে বিকেল ৫টায় কনসাল জেনারেল এম জে এইচ জাবেদ-এর নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

    এ সময় কনস্যুলেটের কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও বাংলাদেশ কমিউনিটি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ব্যবসায়িকসহ সর্বস্তরের প্রবাসী বাংলাদেশিরা উপস্থিত ছিলেন। এরপর ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় এবং দিবসটি উপলক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রেরিত বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।

    প্রবাসী নেতৃবৃন্দের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় কনসাল জেনারেল এম জে এইচ জাবেদ বলেন যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমে বিচক্ষণতা ও কূটনৈতিক দূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছেন। এই বক্তব্যের আইনগত ও কৌশলগত দিক রয়েছে। মুক্তিকামী মানুষের নেতা হিসেবে তিনি একদিকে যেমন বাঙ্গালির মুক্তি আন্দোলনের গণতান্ত্রিক পটভূমি তুলে ধরেছেন, অন্যদিকে কূটনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে বিশ্ববাসীর সমর্থন আদায় করেছেন।

    কনসাল জেনারেল আরো উল্লেখ করেন যে, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু যে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখিয়েছেন তাতে উজ্জীবিত হয়ে আমাদের প্রত্যেকের উচিত ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যথাযথ ভূমিকা রাখা। প্রবাসীগণের অবদান এ প্রচেষ্টাকে আরও বেগবান করতে পারে।

    তিনি দৃঢ় অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন যে ৭ই মার্চের ভাষণ গভীরভাবে পর্যালোচনাপূর্বক তা আগামী প্রজন্মের সামনে তুলে ধরতে এবং বিদেশি বন্ধুদের সামনে উপস্থাপন করতে বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, মিলান নানামুখী উদ্যোগ নেবে।

    পরিশেষে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের শহিদ সকল সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে এবং বাংলাদেশের সর্বাঙ্গীন উন্নয়ন কামনা করে একটি বিশেষ দোয়া পরিচালনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘটে।

    এআই

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…