এইমাত্র
  • বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, থাকতে পারে টানা ৩ দিন
  • ধানমন্ডি-গুলশানে কৃষক লীগের দরকার কী, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের
  • পিতাকে সব দান করে নির্বাচনে অংশ নিচেছন যুবলীগ নেত্রী!
  • ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি
  • সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
  • টেকনাফে কোস্টগার্ডের কাছে মিয়ানমার ১৩ বিজিপির আত্মসমর্পণ
  • টানা ৪ দিন ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
  • দেশের কৃষক বাঁচার জন্য যা প্রয়োজন সেটাই করবে সরকার: কৃষি মন্ত্রী
  • রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন
  • প্রথম পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাশ মারা গেছেন
  • আজ শনিবার, ৬ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২০ এপ্রিল, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    ঝালকাঠির বিষখালী নদীর তীরে তরমুজের বাম্পার ফলন

    মো. নজরুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঝালকাঠি প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৩, ০৮:১৬ পিএম
    মো. নজরুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঝালকাঠি প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৩, ০৮:১৬ পিএম

    ঝালকাঠির বিষখালী নদীর তীরে তরমুজের বাম্পার ফলন

    মো. নজরুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঝালকাঠি প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৩, ০৮:১৬ পিএম

    ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলায় বিষখালী নদীর চর জুড়ে প্রায় ১২০ বিঘা জমিতে চাষ করা হয়েছে তরমুজ। ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকরা ভালো দামে তরমুজ বিক্রি করতে শুরু করেছেন।

    তরমুজ চাষি নুরুল হক, জলিল মোল্লা, মনির মোল্লা, সেফায়েতসহ একাধিক কৃষকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রায় তিনমাস আগে উপজেলার পূর্ব প্রান্তে বিষখালি নদীর চর এলাকাজুড়ে ২০ জন কৃষক মিলে ১২০ বিঘা জমিতে তরমুজের চাষ করেন।

    এ বছর ওই এলাকায় আদৌ কোনো বৃষ্টিপাত না হওয়ায় ফলন কিছুটা হলেও কম হয়েছে। তারপরেও সেচ পাম্ম দিয়ে পানির ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এবারে প্রতি বিঘা জমিতে শ্রমিক, ওষুধ ও সেচ খরচসহ প্রায় ৮০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।

    প্রতি বিঘা জমিতে যে ফলন হয়েছে তাতে ১ লাখ ৮০ হাজার থেকে ২ লাখ টাকার বেশি তরমুজ বিক্রি করা যাবে বলে আশা করছেন তারা। তরমুজ চাষিরা আরও জানান, তরমুজ বিক্রির সময় হওয়ায় রাজাপুর সদরের হাট বাজারের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের খেত থেকে তরমুজ কিনে নিতে বলা হয়।

    কিন্তু তারা তরমুজ কিনতে খেতে যাননি। কারণ তারা কৃষকদের জিম্মি করে খুব সস্তায় তরমুজ কেনার আশায় বসে ছিলেন। কিন্তু যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো হওয়ায় কয়েকজন কৃষক মিলে গাড়ি ভাড়া করে তরমুজ ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করছেন। ঢাকায় প্রতি কেজি তরমুজ ৪০ টাকা দরে পাইকারি বিক্রি করছেন। প্রতিটি তরমুজে ৪ থেকে ৮ কেজি ওজন হচ্ছে। কোনো কোনো তরমুজে এর চেয়েও বেশি ওজন হচ্ছে। এতে করে কৃষকরা দাম ভালো পাচ্ছেন।

    উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোসা. শাহিদা শারমিন আফরোজ বলেন, এ বছর উপজেলায় মোট ৩৫ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ করা হয়েছে। কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ১৫০ টন তরমুজ উৎপাদন হবে। তিনি আরও জানান, কৃষি বিভাগ কৃষকের পাশে থেকে সব ধরনের সার্বিক সহযোগিতা করছে।

    পিএম

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…