এইমাত্র
  • আ.লীগ কোনো ভিসানীতির পরোয়া করে না: ওবায়দুল কাদের
  • ২০২৪ সালের নির্বাচনে বিজেপি অবাক হয়ে যাবে: রাহুল গান্ধী
  • ভিসা নীতিতে গণমাধ্যমও যুক্ত হবে : পিটার হাস
  • বিএনপির সমাবেশে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১০
  • সহকারী জজ নিয়োগ পরীক্ষায় প্রথম রাবির নুসরাত
  • অভিনেত্রী তমা মির্জার প্রত্যাশা ভালো খেলবেন রায়হান রাফি
  • অস্কারে যাচ্ছে বাংলাদেশের সিনেমা 'পায়ের তলায় মাটি নাই'
  • 'খালেদা জিয়াকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মুক্তি দিতে হবে, আল্টিমেটাম বিএনপির'
  • গায়িকা জাকিয়া সুলতানা কর্ণিয়ার 'প্রেমে পাগল'
  • জয়া আহসানকে নিয়ে রহস্য, আসল খুনি কে?
  • আজ সোমবার, ৯ আশ্বিন, ১৪৩০ | ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
    বিচিত্র

    বেড়েই চলেছে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা

    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৩, ০১:৪৫ পিএম
    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৩, ০১:৪৫ পিএম

    বেড়েই চলেছে পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা

    বিচিত্র ডেস্ক প্রকাশ: ৯ জুন ২০২৩, ০১:৪৫ পিএম

    পাকিস্তানে গাধার সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে এবং চলতি বছর এ সংখ্যা বেড়ে ৫৮ লাখে দাঁড়িয়েছে। পাকিস্তান ইকোনমিক সার্ভে (পিইএস) ২০২২-২৩ অনুযায়ী এ তথ্য জানা গেছে।

    নতুন জরিপে দেখা গেছে, পাকিস্তানে গত কয়েক বছরে ‘ভারবাহী’ পশু বলে পরিচিত গাধার সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশটিতে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৫ লাখ। ২০২০-২১ অর্থবছরে সে সংখ্যা বেড়ে ৫৬ লাখ হয়। ২০২১-২২ অর্থবছরে গাধার সংখ্যা ছিল ৫৭ লাখ। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরে সে সংখ্যা বেড়ে ৫৮ লাখে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ গত এক বছরে গাধার সংখ্যা ১ লাখ বেড়েছে।

    গতকাল বৃহস্পতিবার(০৮ জুন) পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী ইশাক দারের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশটিতে গরুর সংখ্যা বেড়ে ৫ কোটি ৫৫ লাখে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া মহিষের সংখ্যা বেড়ে সাড়ে ৪ কোটি, ভেড়ার সংখ্যা ৩ কোটি ২৩ লাখ এবং ছাগলের সংখ্যা বেড়ে ৮ কোটি ৪৭ লাখে দাঁড়িয়েছে।

    তবে গত চার বছরে উট, ঘোড়া ও খচ্চরের সংখ্যায় কোনো পরিবর্তন আসেনি। পাকিস্তানে এখন উটের সংখ্যা ১১ লাখ, ঘোড়ার সংখ্যা ৪ লাখ এবং খচ্চরের সংখ্যা ২ লাখ।

    পাকিস্তানে গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর কাছে পশুপালন একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অবলম্বন। দেশটিতে ৮০ লাখের বেশি মানুষ গবাদিপশু পালনকাজে জড়িত। তাদের আয়ের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ এ খাত থেকে আসে।

    পাকিস্তানে পশুসম্পদ রপ্তানি খাত থেকে নিট যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়ে থাকে, তা মোট রপ্তানির প্রায় ২ দশমিক ১ শতাংশ।

    দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, খাদ্যনিরাপত্তা এবং দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য পাকিস্তান সরকার পশুসম্পদ খাতকে সম্ভাবনাময় খাত হিসেবে বিবেচনা করে থাকে।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…