এইমাত্র
  • আবরার ফাহাদকে নিয়ে ছোট ভাইয়ের হৃদয়স্পর্শী স্ট্যাটাস
  • আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে হেক্সা চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
  • ভারতে পালানোর সময় সাবেক ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ আটক
  • মুন্নী সাহার ব্যাংক হিসাব তলব
  • ১২৭ রানে অলআউট বাংলাদেশ
  • ২৪ ঘন্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৪, আক্রান্ত ১২২৫
  • বিরামপুরে বেড়েছে ছিনতাই, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
  • জালিয়াতির অভিযোগ, নায়িকাকে সমন পাঠালো পুলিশ
  • নানান অনিয়মেই চলছে মানিকগঞ্জ শিশু হাসপাতাল!
  • 'পাপমুক্ত' ছবির নায়ক ও হেলেনা জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
  • আজ সোমবার, ২২ আশ্বিন, ১৪৩১ | ৭ অক্টোবর, ২০২৪
    মুক্তমত

    চিকিৎসকদের লাগামছাড়া ভিজিটও সমন্বয় করা দরকার

    এস এম ফয়সাল শামীম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২১ আগস্ট ২০২৪, ১০:০২ পিএম
    এস এম ফয়সাল শামীম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২১ আগস্ট ২০২৪, ১০:০২ পিএম

    চিকিৎসকদের লাগামছাড়া ভিজিটও সমন্বয় করা দরকার

    এস এম ফয়সাল শামীম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ২১ আগস্ট ২০২৪, ১০:০২ পিএম

    চক্ষু চিকিৎসা করেন অধ্যাপক ডা. রিপন সরকার। রোগী সাপ্তাহে একদিন কুড়িগ্রামে আসেন। বাকি দিন রংপুরে বসেন। কুড়িগ্রামে রোগী দেখেন সেবা ক্লিনিকে। নতুন রোগীর কাছ থেকে ফি (ভিজিট) নেন ৭০০ টাকা। একই রোগী দ্বিতীয়বার দেখাতে গেলে নেন ৫০০ টাকা। আবার চক্ষু রোগী ৪ মাস পরে গেলেই দিতে হবে নতুন রোগী হিসেবে টাকা মানে পুরো ৭০০ টাকাই। তিনি কুড়িগ্রামে সাপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার প্রায় শতাধিক রোগী দেখেন ও অপারেশন করেন। একজন রোগীকে তিনি সর্বোচ্চ ২/৩ মিনিট সময় দিয়ে থাকেন।

    কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলা থেকে আসা কৃষক মানিক মিয়া খুঁজছিলেন চক্ষু ডাক্তার। পরিচিত একজনের কাছ থেকে ডা: রিপন সরকারের নাম শুনে তাঁর অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার জন্য খোঁজখবর নেন। কিন্তু ভিজিট শুনেই খেপে ওঠেন তিনি। কথা বলেন, ’সময়ের কন্ঠস্বরের এ প্রতিবেদকের সঙ্গে। তিনি বলেন, 'এটা কী করে সম্ভব! ভিজিটই যদি ৭০০ টাকা দিতে হয় তবে এই ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা করাব কিভাবে? আমরা তো গরীব মানুষ।

    সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ‘সময়ের কন্ঠস্বরের এ প্রতিবেদক তার মাকে চোখ দেখাতে নিয়ে যান ডা: রিপন সরকারের কাছে। সেখানে গিয়ে দেখা যায় ডাক্তার প্রায় শতাধিক রোগীকে বসিয়ে রেখে ৫ জনকে অপারেশন করতে নিয়ে গেছেন। ডাক্তারের জন্য টানা ৩ ঘন্টা অপেক্ষার পর ডাক্তার ওটি থেকে নামেন। পরে এ প্রতিবেদক তার মাকে দেখান। দুচোখ দেখে ডাক্তর বলেন সমস্যা নেই। ডাক্তারে কাছে ভিজিট কত বলতেই তিনি বলেন ৭০০ দেন। বলেই অন্য রোগী দেখা শুরু করেন। এত সল্প সময়ে এত ভিজিট কেনো জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি রংপুর থেকে এসে এখানে রোগী দেখি রংপুরে আরো বেশি ভিজিট নেই।

    অন্যদিকে রাজধানীসহ সারা দেশে ডাক্তারদের ভিজিট বা পরামর্শ ফি ১০০০ থেকে ২০০০ টাকা পর্যন্ত নিয়ে থাকেন।

    ভুক্তভোগীদের দাবি চিকিৎসকদের লাগামছাড়া ভিজিটও সমন্বয় করা দরকার।

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…