এইমাত্র
  • ঘন কুয়াশার কবলে আবারো পড়েছে তেঁতুলিয়া, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
  • নীলফামারীর এক কলেজ থেকেই মেডিকেলে সুযোগ পেল ৫৩ শিক্ষার্থী
  • যাদের দল করা দরকার তারা করুক: কাদের সিদ্দিকী
  • আ.লীগ নেতা গোলাপের যুক্তরাষ্ট্রের সম্পদও ক্রোকের নির্দেশ
  • ক্যারিবীয়দের কাছে বড় হারে বিশ্বকাপের পথ কঠিন করে ফেললো টাইগ্রেসরা
  • আজ থেকে শুরু হচ্ছে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম
  • বাইডেন অধ্যায়ের অবসান, ট্রাম্প যুগের শুরু আজ
  • ফেসবুকে নিখোঁজ সংবাদ তদন্তকালে ইজিবাইক চালকের লাশ উদ্ধার
  • সালমান-আনিসুল-পলকসহ ৮ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
  • সোমবার সুইজারল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
  • আজ সোমবার, ৭ মাঘ, ১৪৩১ | ২০ জানুয়ারি, ২০২৫
    শিক্ষাঙ্গন

    জলবায়ু প‌রিবর্তনের পাঠদানকারী শিক্ষকরাই দি‌চ্ছেন গাছ কাটার নি‌র্দেশ

    মো. রিয়াজ হোসাইন, বাকৃ‌বি প্রতি‌নি‌ধি প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ পিএম
    মো. রিয়াজ হোসাইন, বাকৃ‌বি প্রতি‌নি‌ধি প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ পিএম

    জলবায়ু প‌রিবর্তনের পাঠদানকারী শিক্ষকরাই দি‌চ্ছেন গাছ কাটার নি‌র্দেশ

    মো. রিয়াজ হোসাইন, বাকৃ‌বি প্রতি‌নি‌ধি প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ পিএম

    বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিক্ষার্থী মো. তামিম রাজ জানান, শ্রেণিকক্ষে যেসব শিক্ষক জলবায়ু পরিবর্তনে বৃক্ষের গুরুত্ব নিয়ে পড়াচ্ছেন, তারাই নির্বোধের মতো গাছ কাটার নির্দেশ দিচ্ছেন। এটি অত্যন্ত লজ্জাজনক। উন্নয়নের নামে বৃক্ষনিধন কখনোই টেকসই হতে পারে না।

    বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) বাকৃবি রেলস্টেশনের পেছনে অবকাঠামো উন্নয়ন ও দোকান স্থানান্তরের নামে গাছ কাটার প্রতিবাদে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন।

    তিনি আরও বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে পুরনো ও বড় গাছগুলো কাটা হচ্ছে, কিন্তু কোথাও নতুন গাছ লাগানো হচ্ছে না।” মানববন্ধনস্থলে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে কর্মরত ব্যক্তিরা গাছ কাটচ্ছেন।

    এসময় শিক্ষার্থীরা, "গাছ কাটা পড়লো কেন, প্রশাসনের জবাব চাই," "ক্যাম্পাসের প্রকৃতি-পরিবেশ রক্ষা করো," এবং "গাছ কেটে উন্নয়ন মানি না, মানবো না " ইত‌্যা‌দি স্লোগান দেন ।

    আরেক শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান বলেন, "বাকৃবির প্রাণ হচ্ছে বৃক্ষ। এই ক্যাম্পাসের নান্দ‌নিক পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের অবদান অমূল্য। যেখানে কৃষি নিয়ে পড়ানো হয়, সেখানে উন্নয়নের নামে নির্বিচারে বৃক্ষনিধন মেনে নেওয়া যায় না। গাছ কাটার বিষয়ে আমরা বারবার শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেছি। কিন্তু কেউ কর্ণপাত করেনি। বরং সবাই দোকানিদের লাভের দিক বিবেচনায় ব্যস্ত। অথচ এসব গাছের ফাঁকে ফাঁকেও টিনের দোকান বসানো যেত, যা দোকানের আশপাশের সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়ে দিত।"

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…