এইমাত্র
  • লোহাগড়ায় অবৈধ ৩৭ টি ইটভাটায় পরিবেশের বিপর্যয়
  • ৩ দলের সমন্বয়ে নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ
  • ঝিনাইদহে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
  • কিশোরগঞ্জে শিশু হত্যা মামলা তুলে নিতে স্বামীর নির্যাতনের অভিযোগ
  • ব্রিসবেনেও ইংলিশদের ভরাডুবি
  • নিজ গ্রামে জনতার রোষানলে ব্যারিস্টার ফুয়াদ
  • বিএম কলেজের শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
  • সাংবাদিক শওকত মাহমুদ গ্রেপ্তার
  • যশোরে স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
  • নামিবিয়ার দায়িত্ব নিলেন ভারতের বিশ্বকাপজয়ী সাবেক কোচ
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    মার্কিন সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৬ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৬ পিএম

    মার্কিন সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৩৬ পিএম

    মার্কিন রিপাবলিকান রাজনীতির প্রভাবশালী নেতা ও সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৪ বছর। তার পরিবার এক বিবৃতিতে মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।

    ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়া ছেড়ে দেয়া এবং ভিয়েতনাম যুদ্ধে অংশ না নেয়া চেনি দীর্ঘ চার দশকের রাজনৈতিক জীবনে মার্কিন রাজনীতির অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বে পরিণত হন। তিনি রিচার্ড নিকসনের প্রশাসনে হোয়াইট হাউস উপদেষ্টা, জেরাল্ড ফোর্ডের অধীনে সর্বকনিষ্ঠ চিফ অব স্টাফ, রোনাল্ড রেগানের আমলে কংগ্রেসম্যান, জর্জ এইচ. ডব্লিউ. বুশের অধীনে প্রতিরক্ষা সচিব এবং জর্জ ডব্লিউ. বুশের ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

    ২০০০ সালের নির্বাচনে জর্জ ডব্লিউ. বুশ তাকে তেল কোম্পানি হ্যালিবার্টন থেকে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বেছে নেন। ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার সময় বুশকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেয়া হলে কার্যত নেতৃত্ব নেন চেনি। নিকসন-ফোর্ড আমলের পুরোনো সহযোগী প্রতিরক্ষা সচিব ডোনাল্ড রামসফেল্ডের সঙ্গে মিলে তিনি নীতিনির্ধারণে মুখ্য ভূমিকা নেন।

    চেনির রাজনৈতিক উত্তরাধিকারে সবচেয়ে বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ছিল ইরাক আক্রমণ। ১৯৯০-৯১ সালের উপসাগরীয় যুদ্ধে প্রতিরক্ষা সচিব থাকা অবস্থায় সাদ্দাম হোসেনের বাহিনীকে কুয়েত থেকে বিতাড়িত করতে সফল হন তিনি। কিন্তু এক দশক পর জর্জ ডব্লিউ. বুশ প্রশাসনের সঙ্গে ইরাকে আক্রমণের সিদ্ধান্তে তার ভূমিকা ইতিহাসে বিতর্কের জন্ম দেয়। ইরাকের গণবিধ্বংসী অস্ত্রের অভিযোগ পরে মিথ্যা প্রমাণিত হয়।

    ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়াটসন ইনস্টিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, ২০০১ সালের পর থেকে ইরাক, আফগানিস্তান, সিরিয়া, ইয়েমেন ও পাকিস্তানে অন্তত ৮ লাখ মানুষ সরাসরি যুদ্ধ সহিংসতায় নিহত হয়েছেন।

    সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে বন্দিদের ওপর নির্যাতন চালানোর নীতির পক্ষে অবস্থান নিয়ে চেনি পদত্যাগের পরও বিতর্কে থাকেন।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…