এইমাত্র
  • ইউনেসকোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য মনোনীত টাঙ্গাইল শাড়ি
  • আনোয়ারায় অবৈধ ক্লিনিক-হাসপাতালে প্রশাসনের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
  • আইনজীবী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে মামলা
  • জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারের শোক প্রকাশ, দ্রুত বিচার আহ্বান
  • লোহাগড়ায় অবৈধ ৩৭ টি ইটভাটায় পরিবেশের বিপর্যয়
  • ৩ দলের সমন্বয়ে নতুন জোটের আত্মপ্রকাশ
  • ঝিনাইদহে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
  • কিশোরগঞ্জে শিশু হত্যা মামলা তুলে নিতে স্বামীর নির্যাতনের অভিযোগ
  • ব্রিসবেনেও ইংলিশদের ভরাডুবি
  • নিজ গ্রামে জনতার রোষানলে ব্যারিস্টার ফুয়াদ
  • আজ রবিবার, ২৩ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    চোখের আলো ফিরে পেতে মিজুর দরকার ৫০ হাজার টাকা, কাঁদছে তার মা

    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৪ পিএম
    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৪ পিএম

    চোখের আলো ফিরে পেতে মিজুর দরকার ৫০ হাজার টাকা, কাঁদছে তার মা

    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৪ পিএম

    মিজুর বাবা নেই। মিজু তার বাবাকে হারানোর পর হারিয়েছে দু’চোখের এক চোখ। এক চোখ দিয়ে চলতে পারছিল মিজু। কিন্তু হঠাৎ নিভে যায় অন্য চোখের সব আলোটুকু। এমন পরিস্থিতিতে ঢাকায় বিভিন্ন চক্ষু হাসপাতালে চিকিৎসা করান মিজু। নিজের শেষ সম্বলটুকু বিক্রি করে করেন কয়েকটি অপারেশনও। কিন্তু কোন কিছুতেই কোন কাজ হয় না।

    সর্বশেষ ঢাকায় ডাক্তার জানান, মিজুর চোখের চিকিৎসা আর বাংলাদেশে নেই। দ্রুত যেতে হবে ভারতে। ডাক্তারের এ কথার পর মানুষের সাহায্য নিয়ে দ্রুত মিজু চলে যায় ভারতে। এরপর ভারতের দিশাআই হাসপাতালে (২২ অক্টোবর ২০২৪) ডাক্তার সৌভিক দান করেন মিজুর ব্যায়বহুল অপারেশন। অপারেশন শেষে ডাক্তার বলেন, যদি কোন রকমেও একটু আলো চোখে ফেরে তবে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেতে পারে মিজু। আল্লাহর রহমতে মিজু এখন একটু একটু দেখতে পায়। ডাক্তারের কথামত চলতি (নভেম্বর মাসের) ১৮ তারিখের মধ্যে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেতে মিজুকে যেতে হবে ভারতে। আর ভারতে গিয়ে চিকিৎসা করাতে প্রয়োজন হবে ৫০ হাজার টাকার। ইতিমধ্যে ভারতের ভিসাও হাতে পেয়েছে মিজু।

    ছেলের দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে পাগলের মত মানুষের দ্বারে দ্বারে ছুটে বেড়াচ্ছেন মিজুর মা দুলালী বেগম। এখন তিনি সাহায্য চান সমাজের হৃদয়বান, দানশীল ও বিত্তবানদের কাছে।

    মিজুর বাড়ি কুড়িগ্রাম সদরের যতিনের হাট রেললাইন এলাকায়।

    মিজুর সাথে কথা হলে মিজু বলেন, অপারেশনের পরে মোটামুটি ভালই দেখতে পাচ্ছে সে। তার ভয় চলতি মাসে দৃষ্টিশক্তি ফেরাতে অপারেশনের জন্য যেতে না পারলে আর কোন আশা থাকবে না তার। হয়তো পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যাবে সে। তাই সমাজের হৃদয়বান বিত্তবানদের সাহায্য চেয়েছে অসহায় মিজু।

    মিজুর পাশে দাঁড়াতে মিজুর মায়ের ব্যাংক একাউন্ট নম্বর: ২০৫০৭৭৭০২২৪৫৭৪৮২৮, দুলালী বেগম। ব্যাংকের নাম: ইসলামী ব্যাংক লি: (এজেন্ট ব্যাংকিং), কুড়িগ্রাম।

    এছাড়া মিজুর নিজস্ব মোবাইল: ০১৭৯২৯৫০৭১৫ (বিকাশ)।

    মিজুকে ভিডিও কলে দেখতে ০১৭১৩২০০০৯১ (হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর, সময়ের কন্ঠস্বরের প্রতিনিধি)।

    আপডেট: ০৮-১১-২৫ পর্যন্ত মিজুর বিকাশে টাকা এসেছে মোট ২০৪৪/-

    এফএস

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…