পেঁয়াজের দাম কারসাজি করে বাড়ানো হয়েছে। এর সাথে জড়িতদের খুঁজে বের করতে হবে বলে জানিয়েছেন কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, এই মুহূর্তে পেয়াজের কোনও সংকট নেই। এরপরও বেড়ে গেছে। সারেরও মজুদ আছে।
রবিবার (৭ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি করেন।
মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, বাজার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পেয়াজের দাম ৭০টাকা হলে সবার জন্য ভালো। বাজার নিয়ন্ত্রণে যোগসাজশ থাকলে কৃষি কর্মকর্তাদের চাকরি থাকবে না। ব্যবসায়ীদের কারসাজি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দেখবে।
তিনি বলেন, ৭০ ভাগ আমন ধান কাটা হয়েছে। ফলন ভালো হয়েছে। সবজির দাম সহনীয় আছে। সামনে আরও দাম কমবে। তবে এমনভাবে দাম যেন না কমে যাতে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আলুতে এবার চাষীরা ক্ষতির শিকার হয়েছেন। আলুর ক্ষেত্রে কৃষককে ভর্তুকি দেয়ার চিন্তা ভাবনা চলছে। আমাদের দেশের আলুর জাত উন্নত না হওয়ায় রফতানি করা যাচ্ছে না বলেও জানান তিনি।
এ সময় সারের অনর্থক ব্যবহার বন্ধের আহ্বান জানান কৃষি উপদেষ্টা। তিনি বলেন, মৎস্য চাষসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সারের ব্যবহার বাড়ছে। এভাবে নানা ক্ষেত্রে সারের ব্যবহার কমাতে হবে।
এমআর-২