এইমাত্র
  • বঙ্গোপসাগরে আরাকান আর্মির তান্ডব, আতঙ্কে বাংলাদেশি জেলেরা
  • গাজায় সেনা পাঠাতে পাকিস্তানকে চাপ যুক্তরাষ্ট্রের
  • ফের নির্বাচিত হলেন নেপালের জেন-জি আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলি
  • সৌদি সীমান্তে অস্ত্রসস্ত্র নিয়ে জড়ো হচ্ছে ২০ হাজার যোদ্ধা
  • ব্যালট নম্বর ছাড়াই চলছে জকসু নির্বাচনের প্রচারণা, প্রার্থীদের ক্ষোভ
  • সন্ত্রাসীদের গুলিতে ইকুয়েডর জাতীয় দলের ফুটবলার নিহত
  • ‘মেয়ে দেখা মানে বিয়ে ফাইনাল না’- নমিনেশন প্রসঙ্গে হাজী ইয়াছিন
  • ভারত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক টানাপোড়েন, ভবিষ্যৎ কী?
  • রিশাদের জোড়া উইকেটেও জয় পায়নি হোবার্ট
  • চকরিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৪ পৌষ, ১৪৩২ | ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    বাতাসে বিষ, দক্ষিণ এশিয়ায় বছরে প্রাণ হারাচ্ছে ১০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:১৮ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:১৮ পিএম

    বাতাসে বিষ, দক্ষিণ এশিয়ায় বছরে প্রাণ হারাচ্ছে ১০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:১৮ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    দক্ষিণ এশিয়ায় ভয়াবহ বায়ুদূষণে জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতিতে বড় ধরনের ক্ষতি ডেকে আনছে। বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও ভুটান এই পাঁচ দেশে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ প্রতিদিন দূষিত বাতাসে শ্বাস নিচ্ছে। এর ফলে বছরে প্রায় ১০ লাখ মানুষের অকালমৃত্যু হচ্ছে এবং অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ আঞ্চলিক জিডিপির প্রায় ১০ শতাংশে পৌঁছেছে।

    বিশ্বব্যাংকের সদ্য প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, বায়ুদূষণ এখন এই অঞ্চলের অন্যতম বড় উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ। প্রতিবেদনে দূষণের প্রধান উৎস হিসেবে রান্না ও গরমের জন্য কঠিন জ্বালানি ব্যবহার, শিল্পকারখানায় অদক্ষ জ্বালানি পোড়ানো, পুরোনো যানবাহন, কৃষিজ বর্জ্য পোড়ানো এবং ঘরোয়া ও বাণিজ্যিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দুর্বলতাকে চিহ্নিত করা হয়েছে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, সমন্বিত ও বাস্তবসম্মত উদ্যোগ নিলে দূষণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব। এর মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎচালিত রান্নাব্যবস্থা, শিল্প ও ভাটার আধুনিকীকরণ, বৈদ্যুতিক ও অ-মোটরচালিত পরিবহন, কৃষি ও পশুবর্জ্যের উন্নত ব্যবস্থাপনা এবং কার্যকর বর্জ্য পুনর্ব্যবহার।

    বিশ্বব্যাংক পরিষ্কার বায়ুর জন্য ৩টি মূল কৌশলের কথা বলেছে। তা হলো, উৎস পর্যায়ে নির্গমন কমানো, ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা দেওয়া এবং শক্তিশালী নীতি, প্রতিষ্ঠান ও আঞ্চলিক সমন্বয়ের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদি অগ্রগতি নিশ্চিত করা।

    প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই লক্ষ্য অর্জনে তথ্য, প্রণোদনা, প্রতিষ্ঠান ও অবকাঠামো—এই ‘৪টি আই’-এর ওপর জোর দিতে হবে। বিশ্বব্যাংকের কর্মকর্তারা বলেছেন, সরকারগুলোর যৌথ উদ্যোগ ও টেকসই বিনিয়োগই পারে দূষণ কমিয়ে লাখো প্রাণ বাঁচাতে এবং সবার জন্য নির্মল বাতাস নিশ্চিত করতে।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…