এইমাত্র
  • সৌদিতে বাংলাদেশি যুবককে জবাই করে হত্যা
  • লাইসেন্স ফেরত চায় সিটিসেল
  • সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক ই ইলাহী গ্রেপ্তার
  • নারীদের বোরকা নিয়ে আদৌ কী 'আপত্তিকর' মন্তব্য করেছেন জামিল আহমেদ?
  • ডিসি নিয়োগ নিয়ে সচিবালয়ে হট্টগোল, বাতিল হতে পারে দুই প্রজ্ঞাপন
  • বিতর্কে জড়ালেন শিল্পকলার নতুন ডিজি
  • শেখ হাসিনা-রেহানাদের পূর্বাচলের প্লট বরাদ্দ বাতিল চেয়ে রিট
  • গাজীপুরে ট্রাকের চাপায় নারী পোশাক শ্রমিক নিহত, সড়ক অবরোধ
  • মণিপুরে ব্যাপক সংঘর্ষ, ইন্টারনেট বন্ধ ঘোষণা
  • ‘২০২৬ বিশ্বকাপে ব্রাজিল ফাইনালে খেলবে’
  • আজ বুধবার, ২৬ ভাদ্র, ১৪৩১ | ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

    আবহাওয়া

    আগামী ৩ দিন যেসব অঞ্চলে ভারি বৃষ্টির আভাস, ভূমিধসের শঙ্কা
      বাংলাদেশের ওপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকায় দেশের তিন বিভাগে আগামী তিন দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) এক সতর্কবার্তায় এ কথা জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার সকাল ১১টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টি হতে পারে। ভারি বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধস হতে পারে। মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বৃষ্টি হতে পারে বলে আভাস দেওয়া হয়েছে। এদিন সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বোচ্চ ২১ মিলিমিটার বৃষ্টি ঝরেছে ঢাকায়।এদিকে চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোতে ১২ সেপ্টেম্বর দুপুর থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যার মধ্যে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা করা যাচ্ছে। এর মধ্যে নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। এসময় চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলায় খুবই ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে ফেনী, উত্তর চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটিতে পাহাড়ি ঢল এবং বৃহত্তর চট্টগ্রামের পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে। এমএইচ
    ৮ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা, নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত
    দেশের ৮ অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ জন্য এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, খুলনা, যশোর, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।এ জন্য এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এইচএ
    দেশজুড়ে বৃষ্টি, কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
    দেশজুড়ে বৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণের শঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি। সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় আজ সোমবার অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে। তাপপ্রবাহের বিষয়ে বলা হয়েছে, রাজশাহী, কুড়িগ্রাম ও টাঙ্গাইল জেলার ওপর দিয়ে মৃদু ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে। এ ছাড়া এ সময় সারা দেশে দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এ ছাড়া আগামীকাল মঙ্গলবার খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে। এ দিন সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় আগামী বুধবার অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।এ দিন সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, এ সময় বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরো উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে।মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, মধ্য প্রদেশ, ওড়িশা, নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।এদিকে আবহাওয়ার ৫ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ দুপুর ১২টায় পুরীর কাছ দিয়ে ওড়িশা উপকূল অতিক্রম করে বর্তমানে ওড়িশা ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরো উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বৃষ্টি ঝরিয়ে ক্রমেই দুর্বল হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়া অব্যাহত রয়েছে। এতে আরো বলা হয়, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পার্শ্ববর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। এসএফ 
    বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
    পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। ঝোড়ো হাওয়ার আশঙ্কায় দেশের ৪ সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ এর দেওয়া আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে আরও বরা হয়, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি সামান্য উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে একই এলাকায় (১৯.২° উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.২° পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে। এটি সোমবার সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭০৫ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৮৫ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৫২৫ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে ৫৫০ কি.মি. পশ্চিম-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরো উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে পুরীর কাছ দিয়ে উড়িষ্যা উপকূল অতিক্রম করতে পারে।এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কি.মি. এর মধ্যে বাতাসের সর্ব্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কি.মি., যা দমকা/ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কি.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৩ (তিন) নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
    ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস ও সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
    দেশের ৯ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে সমুদ্রবন্দরগুলোতে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে।আজ রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।আবহাওয়ার সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি উত্তরদিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপ আকারে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘণীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্রবন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর (পুনঃ) স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে অন্যত্র মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এইচএ 
    ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্ধরে সতর্কতা
    দেশের ৮ অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্র-বৃষ্টির আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদের দেওয়া দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরের পূর্বাভাসে এ তথ্য জানায়।আবহাওয়া অফিস জানায়, আজ দুপুর ১টার মধ্যে টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, সিলেট, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, বরিশাল, এবং পটুয়াখালী অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দও সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এদিকে অপর এক বার্তায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী সোমবার থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে। সাগরে এখন লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। তাতেই বাড়তে পারে বৃষ্টি। তবে এতে আপাতত বন্যার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।আগামী ৭২ ঘণ্টার জন্য দেওয়া আবহাওয়ার অপর এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে আগামী তিন দিন দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।এ অবস্থায় রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।আগামী সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা পর্যন্ত দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এ সময়ে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে এই সময়ে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে।এইচএ
    বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
    পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ অবস্থায় দেশের ৮ জেলায় সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়, রংপুর, দিনাজপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাংগাইল, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।এতে বলা হয়েছে, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।এ সময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।এইচএ
    সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ো বৃষ্টির আভাস
    সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে দেশের ৯টি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকালে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।সাগরে লঘুচাপের প্রভাবে টানা বৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে প্রথমবারের মতো ভয়াবহ বন্যায় বিধ্বস্ত জনপদ। চলতি সেপ্টেম্বরে বন্যসহ সারা দেশে বেশ কয়েকটি বজ্রসহ ঝড়ের দীর্ঘমেয়াদি বার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এরই মধ্যে আজ ঢাকাসহ দেশের ৯ অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আজ সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর ও কুষ্টিয়া অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ উড়িষ্যা এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত স্থল নিম্নচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে ছত্তিশগড় এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, স্থল নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল, উড়িষ্যা, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।এর আগে সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল , রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।  এবি 
    সেপ্টেম্বরেও বন্যার আভাস
    আগস্টে দেশের ইতিহাসে স্মরণকালের অন্যতম ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল। সেই ভয়াবহতা কাটার আগেই ফের আরেক দফা বন্যার শঙ্কা দেখা দিচ্ছে। চলতি সেপ্টেম্বর মাসেই ফের বন্যা কবলিত হতে পারে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল।সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) এক দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।বন্যার পূর্বাভাসে বলা হয়, এ মাসে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। বঙ্গোপসাগরে এক-দুটি বর্ষাকালীন লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে।এছাড়া দেশের উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে ২-৩ দিন মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় এবং সারাদেশে ৩-৫ দিন হালকা বজ্রঝড়ের শঙ্কা রয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মৌসুমি ভারী বৃষ্টিপাতজনিত কারণে কতিপয় স্থানে স্বল্প মেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।এদিকে দেশে বিচ্ছিন্নভাবে একটি-দুটি মৃদু (৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ মাসে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা সামান্য বেশি থাকতে পারে।সেপ্টেম্বরে দেশে দৈনিক গড় বাষ্পীভবন দুই-চার মিলিমিটার এবং গড় উজ্জ্বল সূর্যকিরণকাল সাড়ে ৪ থেকে সাড়ে ৬ ঘণ্টা থাকতে পারে।এইচএ
    সারা দেশেই বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা
    পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশের ৮ বিভাগেই বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। একইসঙ্গে সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রাও সামান্য হ্রাস পেতে পারে।বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট মৌসুমি নিম্নচাপটি রবিবার (১ সেপ্টেম্বর) ভোরে উত্তর অন্ধ্র-দক্ষিণ উড়িষ্যা উপকূল অতিক্রম করেছে। ফলে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত নামিয়ে ফেলতে বলা হয়েছে। সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিকের সই করা পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উত্তর অন্ধ্র-দক্ষিণ উড়িষ্যা উপকূলীয় এলাকার অদূরে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত মৌসুমি নিম্নচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ ভোরে কলিংগোপাত্তামের কাছ দিয়ে উত্তর অন্ধ্র-দক্ষিণ উড়িষ্যা উপকূল অতিক্রম করেছে। এটি আরো উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ, নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।এর প্রভাবে আজ রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণও হতে পারে।বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে সোমবার (২ সেপ্টেম্বর)। ওইদিন সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। ওইদিন সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।অপরদিকে, আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রাজশাহী ও রাজারহাটে ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রংপুর বিভাগের দিনাজপুরে ২৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এইসময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগের রাঙ্গামাটিতে। যার পরিমাণ ৪৬ মিলিমিটার। এবি 
    সাগরে মৌসুমি নিম্নচাপ, সমুদ্রবন্দরে সতর্ক সংকেত
    বঙ্গোপসাগরে মৌসুমি নিম্নচাপ থাকায় দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস। শনিবার (৩১ আগস্ট) আবহাওয়া অফিসের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে শনিবার সকাল ৬ টায় মৌসুমী নিম্নচাপে পরিণত হয়। এটি উত্তর অন্ধ্র-দক্ষিণ উড়িষ্যা উপকূলীয় (অক্ষাংশ ১৭.৪° উঃ এবং দ্রাঘিমাংশ ৮৪.৫° পূর্ব) এলাকায় অবস্থান করছিল। নিম্নচাপটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে আজ (৩১ আগস্ট) মধ্যরাত নাগাদ উত্তর অন্ধ-দক্ষিণ উড়িষ্যা উপকূলীয় অতিক্রম করতে পারে।এমন অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ১ (এক) নম্বর পুনঃ ১ (এ) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।উত্তর বঙ্গোপসাগরে ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির জানান, নিম্নচাপ আজ রাতের মধ্যে ভারতের উপকূল অতিক্রম করে ফেলবে। এর প্রভাবে দেশে গরম বেড়ে যাবে।এবি 
    ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উপকূলে আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’
    আরব সাগরের উত্তরাংশে কয়েক দিন আগে যে গভীর নিম্নচাপ দেখা দিয়েছিল, সেটি ইতোমধ্যে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ঝড়টি ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটের উপকূলে আছড়ে পড়বে বলে সর্বশেষ পূর্বাভাসে জানিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর (আইএমডি)।ধেয়ে আসতে থাকা ঘূর্নিঝড়টির নাম দেওয়া হয়েছে ‘আসনা’। আরব সাগরের তীরবর্তী অপর দেশ পাকিস্তান রেখেছে এই নামটি। গুজরাটের পাশাপাশি পাকিস্তানের দক্ষিণপূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ সিন্ধেও ‘আসনা’ আঘাত হানবে বলে জানিয়েছে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর। এদিকে পাকিস্তানের আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে,  আসনা’ ঘূর্ণিঝড়টি বর্তমানে ভারতের গুজরাটের ভুজ অঞ্চল থেকে ১৯০ কিলোমিটার পশ্চিম-উত্তরপশ্চিমে এবং করাচি থেকে ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থান করছে।   পাকিস্তান আবহাওয়া বিভাগের (পিএমডি) মহাপরিচালক মেহের সাহেবজাদা খান এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ঘূর্ণিঝড় আসনা করাচি-গোয়াদার উপকূলে তৈরি হয়েছে। যার ফলে পশ্চিম উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানার পর ভারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। সিন্ধের প্রাদেশিক সরকারকে ঝড় মোকাবিলার প্রস্তুতি নিতে বলেছে। বর্ষণের কারণে ঝড় আসার আগেই সিন্ধের কয়েকটি স্থানে আকস্মিক বন্যা দেখা দিতে পারে বলেও আশঙ্কা করছে তারা।  এর আগে ভারতের আবহাওয়া বিভাগের (আইএমডি) পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, এই ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’ আঘাত হানতে পারে ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটের পাশাপাশি পাকিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ সিন্ধের উপকূলে। এর পর এটি উত্তর-পূর্ব আরব সাগরের ওপর দিয়ে ওমানের দিকে অগ্রসর হতে পারে।শনিবার আইএমডির সর্বশেষ পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই মুহূর্তে গুজরাটের নালিয়া শহরের পশ্চিম উপকূল থেকে ২৫০ কিলোমিটার, পাকিস্তানের করাচির উপকূল থেকে ১৬০ কিলোমিটার এবং বেলুচিস্তানের পাসনি উপকূল থেকে ৩৫০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। বর্তমানে ঘণ্টায় ১৪ কিলোমিটার গতিতে এগোচ্ছে ‘আসনা’।  জানা গেছে, ‘আসনা’র প্রভাবে গুজরাটের জামনগর, সুরাট, পোরবন্দর, মোরবি, স্বর্কা এবং কুচ জেলায় গত বুধবার রাত থেকে শুরু হয়েছে ভারী বর্ষণ। অতি বর্ষণের জেরে এসব জেলার অনেক এলাকায় বন্যা দেখা দিয়েছে। তবে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে কচ্ছ জেলায়। আইএমডির জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ রামাশ্রয় যাদব এনডিটিভিকে বলেন, “গত ২৪ ঘণ্টায় কচ্ছ জেলাায় ৮৮২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে, যা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় অন্তত ৫০ শতাংশ বেশি। এছাড়া সুরাট এবং কুচ জেলাতেও গত ২৪ ঘণ্টায় ভারী বর্ষণ হয়েছে।” প্রসঙ্গত, ১৮৯১-২০২৩ সালের মধ্যে আরব সাগরে মোট তিনটি ঘূর্ণিঝড় তৈরি হয়েছিল। তবে আগস্ট মাসে আরব সাগরে ঘূর্ণিঝড় একটি বিরল ঘটনা।এবি 
    ঘূর্ণিঝড় ‘আসনা’ তৈরি, যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
    মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা কমে যাওয়ায় দেশে বৃষ্টিপাতের পরিমাণও অনেকটাই কমে গেছে। দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলেই সেই অর্থে বৃষ্টির দেখা মিলছে না। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আরো অন্তত তিন-চার দিন বৃষ্টিপাত একই রকম কম থাকতে পারে সারা দেশে। তবে আগামী মঙ্গল বা বুধবার থেকে আবারও দেশের কোনো কোনো অংশে বৃষ্টি বাড়তে পারে।এ বিষয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন শুক্রবার রাতে বলেন, ভারতের গুজরাটে একটি ঘূর্ণিঝড় (আসনা) তৈরি হয়েছে। এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে গিয়ে মৌসুমি বায়ুর অক্ষের সঙ্গে কিছুটা মিলিত হতে পারে। এ ছাড়া পশ্চিম-মধ্যে বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় সুস্পষ্ট লঘুচাপ অবস্থান করছে। এটিও ধীরে ধীরে স্থলভাগে উঠে মৌসুমি বায়ুর অক্ষের সঙ্গে মিলিত হতে পারে।দুইয়ের প্রভাবে ৩ বা ৪ সেপ্টেম্বর থেকে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল বিশেষ করে সিলেট, ময়মনসিংহ, রংপুর ও রাজশাহী অঞ্চলে বৃষ্টি বাড়তে পারে। এদিকে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ শনিবার চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং বাকি বিভাগগুলোর দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণও হতে পারে। সারা দেশে আজ দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।আগামী সোমবার পর্যন্ত বৃষ্টি কমবেশি একই রকম থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।এফএস
    আগামী ৩ দিন ভারি বৃষ্টিসহ বজ্রপাতের সম্ভাবনা
    মৌসুমি বায়ু দেশের ওপর সক্রিয় এবং বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ থাকায় দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি এবং ভারি বৃষ্টিসহ বজ্রপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শুক্রবার (৩০ আগস্ট) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।শুক্রবার (৩০ আগস্ট) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, সিলেট বিভাগসহ রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ মাঝারি ধরনের বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।শনিবারে (৩১ আগস্ট) পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছুজায়গায়; রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহহালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। এদিন সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।রোববার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছুজায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারী ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। এদিন সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি বর্তমানে পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমী বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, মধ্য প্রদেশ, উড়িষ্যা, লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের উপর কম সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারী অবস্থায় রয়েছে।এইচএ
    বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, বাড়বে তাপমাত্রা
    মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুর রহমান খানের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। এছাড়া সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।শুক্রবার (৩০ আগস্ট) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।শনিবার (৩১ আগস্ট) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।আগামী পাঁচদিনের মধ্যে আবহাওয়ার সামান্য পরির্বতন হতে পারে।এবি 

    Loading…