এইমাত্র
  • সাভারে দুই স্কুলছাত্রকে কুপিয়ে জখম, গ্রেপ্তার ৪
  • বিএনপির কেন্দ্রীয় ৩ নেতার পদোন্নতি
  • হবিগঞ্জে বাড়িঘর ভাঙচুরের মামলায় ইউপি সদস্যের কারাদণ্ড
  • দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
  • ৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভা‌বিক
  • দিন যত যাচ্ছে নাবিকদের সঙ্গে কঠোর আচরণ করছে জলদস্যুরা
  • চাঁদপুরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে পুড়লো তিন ঘর, ৭ গবাদিপশুর মৃত্যু
  • ভোরে গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত ২০
  • যশোরের শার্শায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
  • সৌদিতে সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি রেমিট্যান্স যোদ্ধার মৃত্যু
  • আজ মঙ্গলবার, ৫ চৈত্র, ১৪৩০ | ১৯ মার্চ, ২০২৪
    ধর্ম ও জীবন

    রোজা রেখে কি নখ, চুল ও দাড়ি কাটা যাবে?

    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৩, ০৩:২৯ পিএম
    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৩, ০৩:২৯ পিএম

    রোজা রেখে কি নখ, চুল ও দাড়ি কাটা যাবে?

    ধর্ম ও জীবন ডেস্ক প্রকাশ: ২৭ মার্চ ২০২৩, ০৩:২৯ পিএম

    এই প্রশ্নের উত্তর হলো- রোজা অবস্থায় নখ কাটাতে বা চুল কাটতে কোনো অসুবিধা নেই। এগুলোর সঙ্গে রোজার কোনো সম্পর্ক নেই। আর রোজা রেখে দাড়ি সেভ করলে রোজা ভাঙবে না। তবে পবিত্র রমজানের উদ্দেশ্য পূর্ণতা পাবে না।

    কেননা, রমজানের রোজার উদ্দেশ্য হলো- আল্লাহ ও তার রাসুল (সা.)-এর প্রতি আনুগত্য করা। আল্লাহর হুকুম অনুযায়ী চলা ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নত নিজের ব্যক্তিজীবনে নিয়ে আসা।

    কিন্তু শেভ করার মাধ্যমে আমরা নবীর একটা সুন্নতের উপর আঘাত করি। অথচ দাড়ি কামানোর মাধ্যমে আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর সুন্নতের বিপরিত করা মুমিন মুসলমানের জান্য উচিত নয়। অবশ্য এটা ভিন্ন কথা; এতে রোজা ভেঙে যাবে না, বরং রোজা— রোজার জায়গা থেকে আদায় হয়ে যাবে। তবে রমজানের উদ্দেশ্য পরিপূর্ণভাবে আদায় হচ্ছে না। মানে আল্লাহর পরিপূর্ণ আনুগত্য ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নত অনুযায়ী নিজের জীবন সাজানোর বিষয়টি পূর্ণতা পাচ্ছে না।

    তথ্যসূত্র: সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩/৩৩; সুনানে কুবরা, বায়হাকি, হাদিস : ৮২৫৩; মুসান্নাফে ইবনে আবি শাইবা, হাদিস : ৯৩১৯)

    প্রসঙ্গত, রমজানে রোজা রেখে কিছু কাজ না করা উচিত। সেগুলোর মধ্যে কয়েকটি হলো-

    এক. বিলম্বে ইফতার করা। দুই. সাহরি না খাওয়া। তিন. কেনা-কাটায় ব্যস্ত থাকা। চার. মিথ্যা বলা ও অন্যান্য পাপ কাজ করা। পাঁচ. অপচয় ও অপব্যয় করা। ছয়. হক আদায় না করে কোরআন খতম করা। সাত. বেশি বেশি খাওয়া। আট. রিয়া বা লোক দেখানো ইবাদাত করা। নয়. বেশি বেশি ঘুমানো। দশ. পণ্যের দাম বাড়াতে সংকট তৈরি করা। এগারো. অশ্লীল ছবি-নাটক ইত্যাদি দেখা। বারো. বেহুদা কাজে রাত জাগরণ করা। তের. দুনিয়াবী ব্যস্ততায় মগ্ন থাকা। চৌদ্দ. বিদআত করা।

    ট্যাগ :

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…