এইমাত্র
  • রাজধানীতে কিশোর গ্যাংয়ের তান্ডব, ৪৮ ঘণ্টায় গ্রেফতার ৯
  • যেখানে শেখ হাসিনা আছেন সেখানে কোন পেশিশক্তি টিকবে না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
  • খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর দাবি আওয়ামী লীগ নেতার !
  • বিশ্বকাপের উদ্বোধনীতে নাচ গান করবেন যারা
  • সরকারি আলিয়া মাদ্রাসার আবাসিক হল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
  • রেমিট্যান্সে ধস, ৪১ মাসে সর্বনিম্ন
  • গণমাধ্যমের ওপর ভিসা নীতি, ১৯০ জন বিশিষ্ট নাগরিকের উদ্বেগ
  • সরকার অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে: ওবায়দুল কাদের
  • বিশ্বকে দেখিয়ে দাও তোমরা কতটা ভালো: মাশরাফি
  • চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠানোর সুযোগ নেই: আইনমন্ত্রী
  • আজ সোমবার, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩০ | ২ অক্টোবর, ২০২৩
    দেশজুড়ে

    বরগুনায় মরা গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগ, বিক্রেতার বিচারের দাবি

    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ মে ২০২৩, ০২:৩৮ পিএম
    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ মে ২০২৩, ০২:৩৮ পিএম

    বরগুনায় মরা গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগ, বিক্রেতার বিচারের দাবি

    মাহমুদুর রহমান, বরগুনা প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৮ মে ২০২৩, ০২:৩৮ পিএম

    বরগুনার আমতলীতে অসুস্থ হয়ে মরে যাওয়া গরুর মাংস বিক্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গ্রামবাসী গরুর মাংস বিক্রেতা রিপন রাঢ়ীর কঠোর বিচার দাবী করেছেন।

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মহিষডাঙ্গা গ্রামের নান্টু হাওলাদারের একটি ষাড় বাছুর গরু রোগাক্রান্ত হয়ে ২৩ মে মারা যায়। গরুটিকে মাটিতে চাপা দেয়ার কথা বলে, পার্শ্ববর্তী ভায়লাবুনিয়া গ্রামের আলতাফ রাঢ়ীর ছেলে রিপন রাঢ়ী ভায়লাবুনিয়া গ্রামে নিয়ে যান। রিপন রাঢ়ী কৌশলে মৃত গরুটিকে জবাই করে ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা কেজি ধরে মাংস বিক্রয় করেন, কম দামে মাংস বিক্রি করায় গ্রামবাসীর সন্দেহ হয়।

    গ্রামবাসী কমমূল্যে গরুর মাংস বিক্রি করার কারন জিজ্ঞেস করলে রিপন রাঢ়ী তাদের বলেন গরুর নারে প্যাচ পরায় ৫ হাজার টাকায় কিনছে তাই তিনি কম দামে বিক্রি করছেন। এলাকাবাসী খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন রিপন রাঢ়ী মহিষডাঙ্গা গ্রামের নান্টু হাওলাদারের অসুস্থ হয়ে মরে যাওয়া গরুর মাংস এলাকায় নিয়ে বিক্রি করেছেন রিপন রাঢ়ী।

    এ বিষয়ে মৃত্যু গরুর মালিক নান্টু হাওলাদার বলেন, আমার গরুটি দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিল পরে যখন গরুটি মারা যায় রিপন রাঢ়ী আমার কাছে এসে গরুটির চামড়া খুলে মাটিতে পুঁতে রাখবে এমন কথা বলে আমার গরুটি নিয়ে যায়। এখন শুনি রিপন রাঢ়ী গরুটি মাটিতে না পুতে মাংস কেজি হিসেবে বিক্রি করেছেন।

    রিপন রাঢ়ীর বাবা আলতাফ রারী বলেন, গরুটি মৃত্যু ছিল কিনা এটি আমার জানা ছিল না।

    আজ রবিবার (২৮ মে) স্থানীয় ইউপি সদস্য জসিম উদ্দিন মালাকার ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, যারা যারা মাংস কিনেছেন তাদেরকে মাংস না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। গরুর মাংস বিক্রেতা রিপন রাঢ়ীকে আমরা সবাই খুজছি ওর সঠিক বিচার হওয়া দরকার। বর্তমানে রিপন রাঢ়ী পলাতক রয়েছে।

    আমতলী থানার অফিসার ইনচার্জ একেএম মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনা শুনে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম রিপন রাঢ়ীকে খুজে পাওয়া যায়নি। সে পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…