এইমাত্র
  • ওমরাহ করতে গিয়ে ১১ বছর পর হারানো ছেলেকে খুঁজে পেলেন মা
  • হিজড়ারা নিশ্চিন্তে নামাজ পড়তে পারেন যে মসজিদে
  • ভারতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ৩০০ ফুট গভীর খাদে ট্যাক্সি, নিহত ১০
  • জমিদারি মসজিদে ২৪০ বছর ধরে চলে নামাজ
  • মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী কমছে, বাড়ছে মাদরাসায়
  • জুনের মধ্যে ১০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ: প্রতিমন্ত্রী
  • কপালে ব্যান্ডেজ নিয়ে ইফতার পার্টিতে মমতা
  • কুড়িগ্রামের খাবার খেয়ে খুশি ভুটানের রাজা
  • বিশ্ববাজারে সোনার দামে রেকর্ড
  • নিরস্ত্র ২ ফিলিস্তিনিকে হত্যার পর বালিচাপা দিল ইসরায়েলি সেনারা
  • আজ শুক্রবার, ১৫ চৈত্র, ১৪৩০ | ২৯ মার্চ, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    সাতক্ষীরার সুন্দরবন টেক্সটাইলের মাটি রাতের আঁধারে বিক্রি!

    জাহিদ হোসাইন, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ জুন ২০২৩, ০৬:৩১ এএম
    জাহিদ হোসাইন, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ জুন ২০২৩, ০৬:৩১ এএম

    সাতক্ষীরার সুন্দরবন টেক্সটাইলের মাটি রাতের আঁধারে বিক্রি!

    জাহিদ হোসাইন, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি প্রকাশ: ৮ জুন ২০২৩, ০৬:৩১ এএম

    পুকুর খননের নামে সাতক্ষীরার সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলের অভ্যন্তরের মাটি রাতের আঁধারে চুরি করে বিক্রি করছেন ওই প্রতিষ্ঠানের ইনচার্জ শফিউল বাশার।

    গত মঙ্গলবার(৬ জুন) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলে যেয়ে দেখা যায়, পুকুর খননের নামে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কেটে মিনি ট্রাকে ভরা হচ্ছে। মাটিভর্তি ট্রাক মিলের গেট দিয়ে বের হয়ে প্রধান সড়কে উঠে বিনেরপোতা এলাকার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এতে ৮/১০টি ট্রাক মাটি বহনের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। ট্রাকের ড্রাইভারদের কাছে জানতে চাইলে, ওই মাটি বাবু নামের একজন ইনচার্জের কাছ থেকে কিনে নিয়েছে বলে তারা জানান।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস সংশ্লিষ্ঠ একাধিক ব্যক্তি বলেন, শফিউল বাসার ১০ বছরেরও অধিক সময় সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলস এ কর্মরত আছেন। যোগদানের পর থেকে প্রতিষ্ঠানের সম্পদগুলো তিনি নিজের পৈত্রিক সম্পত্তি হিসেবে ব্যবহার করছেন। কোন রকম টেন্ডার বা অনুমতি ছাড়াই তিনি ইচ্ছামতো গাছ কাটেন, মাছ ধরে বিক্রি করেন। সম্প্রতি পুকুর খননের নামে তিনি পুকুরের মাটি ট্রাকপ্রতি ২ হাজার টাকা করে বিক্রি করে দিয়েছেন। যারা মাটি কিনেছেন তারা মিনি ট্রাকে ভরে রাতের আঁধারে অন্যত্র নিয়ে যাচ্ছেন। একজন সরকারী কর্মকর্তা কোন রকম টেন্ডার ছাড়াই কিভাবে সরকারী প্রতিষ্ঠানের মাটি বিক্রি করেন? আমরা এ ব্যাপারে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

    এ ব্যাপারে জানতে চাইলে অভিযুক্ত ইনচার্জ শফিউল বাশার বলেন, ‘গাছের গোড়ায় মাটি দেওয়ার জন্য টাকার দরকার তাই কিছু মাটি বিক্রি করেছি। সরকারী কোন বরাদ্দ না থাকায় বাধ্য হয়ে ওই কাজ করতে হয়েছে। তবে সকল বিষয় বিটিএমসি জানে। আপনার বিস্তারিত কিছু জানতে হলে আপনি বিটিএমসিতে যোগাযোগ করেন।’

    এ বিষয়ে বিটিএমসি’র মুখ্য পরিচালন কর্মকর্তা মো. নূরুল আলমের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে খোঁজ নিয়ে বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো।’

    পিএম

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…