এইমাত্র
  • দেশকে ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে এ সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী
  • আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী
  • নারী এশিয়া কাপের ফাইনালে লঙ্কানরা
  • নাহিদসহ ৩ সমন্বয়ক হাসপাতাল থেকে ডিবি হেফাজতে
  • সাঈদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান বেরোবি প্রশাসনের
  • আজও ৯ ঘন্টা কারফিউ শিথিল থাকবে
  • পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হলে কারফিউ তুলে নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
  • ৮ বিভাগেই বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • কঠোর নিরাপত্তায় বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত
  • আজ শনিবার, ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২৭ জুলাই, ২০২৪
    আন্তর্জাতিক

    লিবিয়ার বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১ হাজার ৩০০

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৫৫ এএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৫৫ এএম

    লিবিয়ার বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১১ হাজার ৩০০

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৫৫ এএম

    লিবিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৩০০ জনে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্ট। মার্কিন বার্তা সংস্তা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

    রবিবার লিবিয়ায় আঘাত আনে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েল। বেনগাজি, সুসে, ডেরনা ও আল মারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বন্যায় ভেঙে যায় ডেরনা শহরের দুটি গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ। এতে সুনামির মতো পানির স্রোতে ভেসে যায় শহরের ২৫ শতাংশ এলাকা। শহরটিতে এক লাখ মানুষের বসবাস। এখানেই মৃতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বলে জানিয়েছে রেডক্রস।

    রেড ক্রিসেন্টের মহাসচিব মারি আল দ্রেসে বলেন, এখনো ১০ হাজার ১০০ জন মানুষ নিখোঁজ রয়েছে। ঘূর্ণিঝড় ড্যানিয়েরের আঘাতে দেশের অন্যান্য স্থানে ১৭০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে ডেরনা শহরেই মৃত্যু সবচেয়ে বেশি।

    উদ্ধারকারী দল ভবনের ধ্বংসাবশেষে প্রাণের সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে বেশিরভাগই মরদেহ বের হচ্ছে। বাড়িঘর ভেঙে যাওয়ায় ৩০ হাজার মানুষ এখন বাস্তুচ্যুত হয়ে পড়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা।

    জাতিসংঘ জানিয়েছে, বড় এই দুর্যোগ এড়ানোর সুযোগ ছিল। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থার প্রধান পেটারি তালাস বলেন, যদি তাদের একটি সাধারণ সক্রিয় আবহাওয়া বিষয়ক ডিভাইস থাকতো তাহলে তারা পূর্বাভাস পেত এবং বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে নিতে পারতো।

    ২০১১ সালে মুয়াম্মার গাদ্দাফির মৃত্যুর পর থেকেই দেশটিতে বিভাজন প্রকট হয়ে উঠেছে। ২০১৪ সাল থেকে লিবিয়ায় দুটি প্রতিদ্বন্দ্বি সরকার রয়েছে। রাজনৈতিক এই বিভাজনের কারণে অনেক সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে যার পরিণতি ভোগ করতে হয় সাধারণ মানুষকে।

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…