এইমাত্র
  • হাদিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি
  • ইংল্যান্ড মাতাচ্ছেন আরেক বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত ফুটবলার
  • জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি ভবনে তালা, শিক্ষকরা অবরুদ্ধ
  • ভোলায় বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০
  • মাদারীপুরে নদী থেকে নারীর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
  • চুয়াডাঙ্গায় মাদকাসক্ত ছেলেকে আইনের হাতে তুলেন দিলেন বাবা
  • বাগদা চিংড়ির সুনাম রক্ষায় অ্যান্টিবায়োটিকমুক্ত উৎপাদন জরুরি: ফরিদা আখতার
  • চুয়াডাঙ্গায় ট্রলির ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
  • বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
  • কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-বিএনপি সংঘর্ষে আহত ৫
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে বাংলাদেশে গুম ও খুনের ঘটনা শুরু: মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী

    মো. আব্দুল আজিজ, দিনাজপুর প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৫৬ পিএম
    মো. আব্দুল আজিজ, দিনাজপুর প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৫৬ পিএম

    জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে বাংলাদেশে গুম ও খুনের ঘটনা শুরু: মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী

    মো. আব্দুল আজিজ, দিনাজপুর প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৫:৫৬ পিএম

    ১৯৭৫ সালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে গুম ও খুনের ঘটনা শুরু করেছিলেন উলে­খ করে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপি বলেছেন, ১৯৭৫ সালের আগে বাংলাদেশে গুম ও খুনের ঘটনা ঘটেনি।

    জিয়াউর রহমান বিমান বাহিনী ও সেনা বাহিনীর বহু সদস্যকে গুম ও খুন করেছেন। কোন সামরিক সদস্য অন্যয় করে থাকলে তাকে কোট মার্শালের মাধ্যমে বিচার করতে হবে। কিন্তু তিনি সেই আইন কোন দিন মানেন নি। এরপর তিনি বহু গুম ও খুনের ঘটনা ঘটিয়েছেন। ১৯৭৫ সালে জিয়াউর রহমান যে সকল অন্যায় করেছেন তার সকল দালিলিক প্রমাণ আমাদের কাছে আছে।

    শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে দিনাজপুর শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মায়ের কান্নার আয়োজনে ‘খুনি জিয়া, অগ্নিসন্ত্রাসী খালেদা ও কুলাঙ্গার তারেকের শাসনামলে কোথায় ছিলো মানবাধিকার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথাগুলো বলেন।

    মায়ের কান্নার প্রধান উপদেষ্টা কর্ণেল নাহিদ এজাহার খান এমপির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি। বক্তব্য রাখেন রংপুর-২ আসনের এমপি আবুল কালাম মোহাম্মদ আহসানুল হক চৌধুরী। এসময় বিএনপি-জামায়াতের অগ্নিসন্ত্রাস, লুটপাটের শিকার ভুক্তভোগীরা বক্তব্য রাখেন।

    মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৭৫ সালে দেশের বাইরে থাকায় শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা প্রাণে বেচে যান। কিন্তু তার পরিবারের সকলকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। পরে দেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে দেশে এনে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করেন। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর তার স্ত্রী খালেদা জিয়া ও তার ছেলে তারেক রহমান দেশে গুম ও খুনের রাজনীতি শুরু করেন। এমনকি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মারার জন্য ২৯ বার হত্যা করার চেষ্টা করেছে। ২০০৪ সালের ২১শে আগষ্ট শেখ হাসিনাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়।

    সে সময় তারেক রহমান হাওয়া ভবনের বসে শেখ হাসিনা হত্যার পরিকল্পনা করে। সে পাকিস্তান সেনা বাহিনীর কাছ থেকে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন অস্ত্র দেশে আনেন শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য। বিএনপি এখনও গুম ও খুনের রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারে নাই।

    তিনি আরও বলেন, বিভিন্ন দেশে আইন রয়েছে কোন মৃত ব্যক্তির নামে কোন বিচার হয় না। কিন্তু খুনি জিয়ার বিচার করতে গেলে প্রয়োজনে আইন পরিবর্তন বা কমিশন গঠন করতে হবে। জিয়াউর রহমানের মরোনত্তর বিচার হওয়া দাবী যা এখন সময়ের দাবীতে পরিণত হয়েছে। গুম ও খুনের ঘটনায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সে সকল পরিবারকে সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা প্রদান করার কথা জানান মন্ত্রী।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…