এইমাত্র
  • বাংলাদেশের জনগণ সহিংসতার শিকার হওয়ায় আমরা মর্মাহত: কানাডা হাইকমিশন
  • সারাদেশে ৫৫০ মামলায় গ্রেপ্তার ৬ হাজারের বেশি
  • অপরাধীদের দ্রুততম সময়ে বিচারের আওতায় আনা হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
  • মোবাইল ডাটা চালুর বিষয়ে বৈঠক রবিবার
  • ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
  • নতুন নির্বাচনের দাবি ড. ইউনূসের
  • সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পুলিশ বাহিনী: ধর্মমন্ত্রী
  • আম বাগান থেকে কৃষকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
  • হামলাকারীরা পদ্মা সেতুতে আগুন লাগাতে গিয়েছিলো: ওবায়দুল কাদের
  • মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
  • আজ শনিবার, ১২ শ্রাবণ, ১৪৩১ | ২৭ জুলাই, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    জামিন নামঞ্জুর শুনে কাঠগড়ায় অজ্ঞান আসামি

    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৩১ এএম
    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৩১ এএম

    জামিন নামঞ্জুর শুনে কাঠগড়ায় অজ্ঞান আসামি

    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:৩১ এএম

    মায়ের করা মামলায় জামিন নামঞ্জুর শুনে আদালতের কাঠগড়ায় অজ্ঞান হয়ে পড়েন এক আসামি। তাঁর নাম রেজাউল করিম।

    গতকাল বুধবার (৬ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই ঘটনা ঘটেছে।

    আসামিপক্ষের আইনজীবী রাহিলা চৌধুরী জানান, মায়ের করা মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন আসামি রেজাউল করিম। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। আদেশটি শুনেই আসামি রেজাউল কাঠগড়ায় অজ্ঞান হয়ে পড়েন। বিষয়টি আদালতকে অবহিত করে আবার জামিনের আবেদন করলে আদালত জামিন মঞ্জুর করেন।

    গত ১৯ নভেম্বর পারিবারিক বিরোধে মা ছকিনা বেগম ছেলে রেজাউল করিম ও তাঁর স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌসের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। আদালত ছেলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এবং ছেলের স্ত্রীর বিরুদ্ধে সমন দেন। দুই ভাইয়ের মধ্যে পারিবারিক বিরোধের জেরে আদালতে মামলা হয়। একজনের কাছে মা থাকেন, অন্যজনের সঙ্গে বাবা থাকেন।

    জামিন আবেদন নামঞ্জুর হওয়ায় এক আসামি কাঠগড়ায় অজ্ঞান হয়ে পড়েন শুনে আদালতে যান চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক অলি আহমদ।

    তিনি জানান, জামিন নামঞ্জুর হওয়ায় আসামি অজ্ঞান হওয়ায় আবার জামিনের জন্য আদালতে আবেদন করা হয়। আদালত তা মঞ্জুর করেন। পরে আইনজীবী সমিতির অ্যাম্বুলেন্স করে আসামিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে সুস্থ আছেন।


    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…