এইমাত্র
  • পুরনো নয়, ভবিষ্যতের দুর্নীতি প্রতিরোধে জোর দিতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান
  • ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাতের দুর্নীতি অনুসন্ধানে টাস্কফোর্স গঠন
  • এপ্রিলের ১৯ দিনে প্রবাসী আয় ২০৮৮৫ কোটি টাকা
  • চান্দিনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিরাপত্তা কর্মী নিহত
  • সাবেক ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামানের ভাগ্নে 'কলম মেম্বার' গ্রেপ্তার
  • বগুড়ায় নুর আলম হত্যা মামলার আসামি নাদিম অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
  • নৌপরিবহন অধিদপ্তরের নতুন ডিজি শফিউল বারী
  • সদস্য দেশগুলোর রাজনৈতিক পর্যায়ে সার্কের অগ্রগতি হয়নি: নেপালের রাষ্ট্রদূত
  • দাম বাড়ল স্মারক স্বর্ণমুদ্রার, এখন থেকে দেড় লাখ টাকা
  • নারী অধিকার সংস্কার কমিশন বাতিলের দাবি হেফাজতের
  • আজ রবিবার, ৭ বৈশাখ, ১৪৩২ | ২০ এপ্রিল, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    দুই যুগের যাত্রী হয়রানির অবসান করলেন সংসদ সদস্যরা

    জামাল হোসেন বাপ্পা, বাগেরহাট প্রতিনিধি প্রকাশ: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:০৫ পিএম
    জামাল হোসেন বাপ্পা, বাগেরহাট প্রতিনিধি প্রকাশ: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:০৫ পিএম

    দুই যুগের যাত্রী হয়রানির অবসান করলেন সংসদ সদস্যরা

    জামাল হোসেন বাপ্পা, বাগেরহাট প্রতিনিধি প্রকাশ: ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:০৫ পিএম

    মাঝখানে প্রমত্তা বলেশ্বর নদ। এই নদের পূর্ব পারে পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার বড়মাছুয়া আর পশ্চিম পারে বাগেরহাটের শরণখোলার রায়েন্দা খেয়াঘাট। এই দুই ঘাট থেকে খেয়া পারাপারে দীর্ঘ দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে চলে আসছিল যাত্রী হয়রানি। ১০টাকার খেয়া ভাড়া নেওয়া হতো ১০০টাকা থেকে কোনো কোনো ক্ষেত্রে ২০০/৩০০টাকাও। এমনকি হাতে বহনযোগ্য ব্যাগ বা মালামালেরও ভাড়া নিত ইজারাদারের লোকেরা। এছাড়া প্রতিনিয়ত ইজারাদারের হাতে লাঞ্চিত হতেন যাত্রীরা। এই খেয়াঘাট দুটি নির্যাতনের ঘাট হিসেবে পরিচিত সবার কাছে। অবশেষে সেই হয়রানি আর নির্যাতন হাত থেকে যাত্রীদের মুক্ত করলেন দুই পারের দুই সংসদ সদস্য।

    যাত্রীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনায় নিয়ে বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বড়মাছুয়া ফেরিঘাটে বাগেরহাট-৪ আসনের সংসদ সদস্য এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ও পিরোজপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য শামীম শাহ নেওয়াজ এক সমঝতা সভার মাধ্যমে খেয়ার ডাক বন্ধ করে ফেরিতে যাত্রী পারাপারের সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন।

    সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বড়মাছুয়া ও রায়েন্দা খেয়াঘাটের চলমান ইজারার মেয়াদ শেষ হওয়ার পরে আগামী বৈশাখ মাস থেকে কেউ আর এই দুই খেয়া ঘাটের ইজারা নিতে পারবেন না।

    এছাড়া শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) থেকে দুটি ফেরি যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে নিয়োজিত থাকবে। প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এক ঘন্টা পর পর দুই পার থেকে চলাচল করবে। ফেরিতে পারাপারের জন্য যাত্রীদের কাছ থেকে ১০টাকা করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

    যাত্রী হয়রানি বন্ধের এই সমঝতা সভায় মঠবাড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান মো. রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, শরণখোলা উপজেলা চেয়ারম্যান রায়হান উদ্দিন শান্ত, শরণখোলা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আজমল হোসেন মুক্তা, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান মিলন, মঠবাড়িয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুর রহমানসহ দুই উপজেলার আওয়ামীলীগের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ দুই পারের ভুক্তভোগী শত শত মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…