এইমাত্র
  • 'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনে শহীদদের পরিবারের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র'
  • ইইউ দেশগুলোর পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
  • ‘প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না’ স্ট্যাটাস আমার ব্যক্তিগত মতামত: তৈয়্যব
  • চার দাবিতে বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ সমাবেশ
  • শুধু নির্বাচন করার জন্য আমরা দায়িত্ব নিইনি : পরিবেশ উপদেষ্টা
  • বকেয়া পাওনার দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, পুলিশের লাঠিচার্জ
  • কান্নাজড়িত কণ্ঠে ইসরাইলকে ‘দয়া’ দেখানোর আহ্বান হু’র প্রধানের
  • প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না: ফয়েজ আহমদ
  • গুজব রোধে সতর্ক থাকার আহ্বান সেনাবাহিনীর
  • ঈদে পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের সঙ্গে আমিও থাকব: ইশরাক
  • আজ শনিবার, ৯ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ | ২৪ মে, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    ভারতে পাচারের শিকার ৪ বাংলাদেশি নারীকে দেড় বছর পর হস্তান্তর

    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৪ পিএম
    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৪ পিএম

    ভারতে পাচারের শিকার ৪ বাংলাদেশি নারীকে দেড় বছর পর হস্তান্তর

    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৪ পিএম

    ভালো কাজের প্রলোভনে ভারতে পাচারের শিকার ৪ বাংলাদেশি নারীকে ভারত সরকারের দেয়া বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোলে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় পুলিশ।

    রবিবার দুপুরে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ পাচার হওয়া নারীদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন।

    ফেরত আসা নারী হলেন, মুন্সিগঞ্জের মাওয়া এলাকার মিজানুরের মেয়ে মিম আক্তার (২০), পাবনার ফরিদপুর থানার আব্দুল কুদ্দুসের মেয়ে কোহিনুর (২৬), নেত্রকোনার কমলাকান্দা থানার আবু বক্কর সিদ্দিকের মেয়ে নুরনাহার (২২) ও ঢাকা সাভারের আব্দুল মান্নানের মেয়ে জান্নাতুল ফেরদৌস ইতি (২১)।

    বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান বিশ্বাস বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ইমিগ্রেশন পুলিশের কার্যক্রম শেষে ফেরত আসা বাংলাদেশি নারীদের জাস্টিস এন্ড কেয়ার নামের একটি এনজিও সংস্থা গ্রহন করেছে পরিবারের কাছে পৌছে দিতে।

    জাস্টিস এন্ড কেয়ারের সিনিয়র প্রোগ্রামার অফিসার এবিএম মুহিত হোসেন জানান, ভালো কাজের প্রলোভনে সীমান্ত পথে চার বছর আগে দালালের মাধ্যমে তারা ভারতে যায়। সেখানে কাজ করার সময় অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। পরে আইনী সহায়তা দিতে আদালত থেকে ছাড়িয়ে ভারতীয় গভার্মেন্ট সেন্টার হোম নামে একটি মানবাধিকার সংস্থা তাদের হেফাজতে নেয় । চার বছর পর দুই দেশের সরকারের সহযোগীতায় বিশেষ ট্রাভেল পারমিটে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়। ফেরত আসা বাংলাদেশি নারীরা যদি পাচারকারীকে সনাক্ত করে আইনী সহায়তা চায় তাদের দেওয়া হবে বলে জানান নারীদের গ্রহনকারী এনজিও সংস্থা।

    এফএস

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    চলতি সপ্তাহে সর্বাধিক পঠিত

    Loading…