এইমাত্র
  • হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
  • জাতীয় জীবনে বিজয় দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম: জামায়াত আমীর
  • ইজতেমা মাঠ ঘিরে সেনাবাহিনীর টহল জোরদার
  • মানুষ জুলাই অভ্যুত্থান ভুলে গেছে বলেই খুনিদের নামে স্লোগান হয়: সারজিস
  • অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে যুক্তরাষ্ট্র: হোয়াইট হাউস
  • পিলখানা হত্যা মামলার ফের তদন্ত চায় ভুক্তভোগীদের পরিবার
  • ‘রাজনীতিবিদরাই যদি সংস্কার করেন, তাহলে ৫৩ বছর তারা কী করেছেন’: রিজওয়ানা
  • পঞ্চগড়ে মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায়ও সূর্যের হাসি
  • রাখাইনের মংডু শহর আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা
  • বুদ্ধিজীবী দিবসে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক
  • আজ শুক্রবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    ১৪০ ট্যাবলেট খেয়ে চিরনিদ্রায় পুলিশ সদস্য

    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১১ জুন ২০২৪, ১১:৪২ এএম
    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১১ জুন ২০২৪, ১১:৪২ এএম

    ১৪০ ট্যাবলেট খেয়ে চিরনিদ্রায় পুলিশ সদস্য

    ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট প্রকাশ: ১১ জুন ২০২৪, ১১:৪২ এএম

    পারিবারিক কলহে নেত্রকোনা মডেল থানায় কর্মরত এক পুলিশ সদস্য ১৪০টি ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে মারা গেছেন। জানা গেছে, ওই কনস্টেবলের নাম রুবেল মিয়া (২৮)।

    রবিবার (৯ জুন) রাতে তিনি ওই থানার ব্যারাকে ট্যাবলেট খাওয়ার পর অসুস্থ হলে তাকে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে তাকে জরুরি ভাবে নেওয়া হয়।

    পরবর্তীতে অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর তাকে ময়মনসিংহের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে, চিকিৎসারত অবস্থায় সোমবার বিকাল পাঁচটার দিকে তিনি মারা যান। তিনি ময়মনসিংহ জেলার গৌরীপুর উপজেলার সহনাটি গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদের ছেলে।

    এ বিষয়ে, নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনের মতো দায়িত্ব পালন শেষে তিনি রাত সাড়ে ৮টার দিকে থানার মেসে রাতের খাবার খান। এরপর তিনি তার ফেসবুক আইডিতে 'দ্য ইন্ড' লিখে স্ট্যাটাস দেন। এটি রাত ১২টার দিকে তার ছোট ভাই দেখতে পেয়ে ৯৯৯ এ কল করে জানান।

    এরপর কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করে। ঘটনার জানার পর নেত্রকোণা মডেল থানা পুলিশ তাকে প্রথমে নেত্রকোণা আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।

    তিনি নেত্রকোণা শহরের কোর্ট স্টেশন এলাকায় তার স্ত্রী জেসমিন আক্তার ও দুই সন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন। গত সপ্তাহে স্ত্রী ও সন্তানরা বাড়িতে চলে যাওয়ার পর তিনি থানা ব্যারাকে ছিলেন।

    এ বিষয়ে রুবেল মিয়ার বাবা মুক্তিযোদ্ধা ফারুক আহমেদ ও তার স্ত্রী জেসমিন আক্তারের ফোনে চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।

    তবে নেত্রকোনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, কনস্টেবল রুবেল মিয়া ৮ বছর ৬ মাস ২৯ দিন আগে পুলিশে যোগদান করেন। নেত্রকোণা মডেল থানায় ১ বছর ৬ মাস আগে যোগদান করেন। পারিবারিক কলহের কারণে তিনি অতিরিক্ত ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। ময়মনসিংহে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…