এইমাত্র
  • ধর্মের দোহাই দিয়ে কি প্রমাণ করতে চলেছেন তারা?, প্রশ্ন পরীমণির
  • বাংলা একাডেমি পুরস্কারের নামের তালিকা স্থগিত
  • জন সম্পৃক্ত এবং গুরুত্ব বুঝে প্রকল্প নিতে হবে: উপদেষ্টা ফারুক
  • কাঁচা শাক-সবজি খেয়েই ১০ বছর ধরে বেঁচে আছেন ‘সিরাজী’
  • মহিলা লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
  • নওগাঁয় মিলছে না মেনিনজাইটিস টিকা, দুশ্চিন্তায় হজ যাত্রীরা
  • মিছিল করে আতঙ্ক সৃষ্টির অভিযোগ: নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ নেতাকর্মী আটক
  • বিএনপি দেশের প্রতিটি ক্লান্তি লগ্নে হাল ধরেছে: নাজমুল হাসান অভি
  • ভাই ইমোশনাল হয়ে পোস্ট দিয়েছে, অভিনয় ছাড়বো বলিনি: তামিম মৃধা
  • রাব্বি হত্যায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম অন্যথায় থানা ঘেরাও
  • আজ রবিবার, ১২ মাঘ, ১৪৩১ | ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    সিকিমের ভূমিধসে আটকে পড়েছেন দেড় হাজার পর্যটক

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ জুন ২০২৪, ০২:২৩ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ জুন ২০২৪, ০২:২৩ পিএম

    সিকিমের ভূমিধসে আটকে পড়েছেন দেড় হাজার পর্যটক

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১৪ জুন ২০২৪, ০২:২৩ পিএম

    গত কয়েকদিন ধরে প্রবল বৃষ্টিপাত হচ্ছে ভারতের অন্যতম পর্যটন স্পট সিকিমে। টানা বর্ষণে ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে রাজ্যটির উত্তরাঞ্চলের লাচুং ও লাচেনসহ বেশ কয়েকটি শহরে। পাহাড়ি ধসে বন্ধ হয়ে গেছে বহু সড়ক। পানির তোড়ে ভেঙে গেছে বেইলি সেতু। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে রাজ্যের বিভিন্ন শহরে আটকে পড়েছেন অন্তত দেড় হাজার পর্যটক।

    শুক্রবার (১৪ জুন) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।

    প্রশাসনের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গনের অম্ভিথাং ও পাকশেপ গ্রামে তিনজন করে মোট ছয়জন মারা গেছেন। প্রচুর বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পাকশেপে একটি ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে।

    প্রশাসন বলছে, ত্রাণ ও উদ্ধারকাজ নিয়ে সবচেয়ে বেশি চিন্তায় পড়েছে তারা। কারণ দুর্গত জায়গাগুলো বন্যা ও ধসের ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় সেখানে কার্যক্রম পরিচালনা করতে অসুবিধা হচ্ছে।

    সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমসিং তামাং অবশ্য জানিয়েছেন, সরকার ত্রাণ ও উদ্ধারের কাজ এবং মানুষের কাছে দ্রুত সাহায্য পৌঁছে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করছে।

    এদিকে আগামী আরও দুই দিন সিকিমে প্রবল বৃষ্টি হতে পারে বলে সেখানকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে। গত বুধবার গ্যাংটকে ৬১ ও গেজিংয়ে ৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এছাড়া রাভাংলাতে হয়েছে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ১১৯ মিলিমিটারের বেশি। আর মঙ্গন জেলাতে ২২০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।

    এসএফ

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…