এইমাত্র
  • ১২ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি জাবালে নূর টাওয়ারের আগুন
  • চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি’র প্রার্থীকে জরিমানার পর শোকজ
  • আফগানিস্তানকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আক্রান্ত ৫৭২
  • যেকোনো মূল্যে নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করতে হবে: তারেক রহমান
  • ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক: মেডিকেল বোর্ড
  • হাদির ওপর হামলা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না: ইসি মাছউদ
  • সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ, জমাদান ও জামানতসহ বিভিন্ন বিষয়ে ইসির পরিপত্র
  • প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১১তম গ্রেড নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা
  • মেসির নিকট ক্ষমা চাইলেন মমতা ব্যানার্জি
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    পাওনা টাকা না পেয়ে বসতবাড়ির মাটি কেটে নিলেন যুবদল নেতা! 

    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫১ পিএম
    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫১ পিএম

    পাওনা টাকা না পেয়ে বসতবাড়ির মাটি কেটে নিলেন যুবদল নেতা! 

    মো. সানোয়ার হোসেন, মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫১ পিএম

    টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পাওনা টাকা না পেয়ে দেনাদারের বাড়ির উঠানের লাল মাটি কেটে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মাসুদ সিকদার নামের এক যুবদল নেতার বিরুদ্ধে।

    সম্প্রতি উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের ভালুকাচালা গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদ মিয়ার ছেলে আজাহার মিয়ার বসতবাড়িতে এই ঘটনা ঘটেছে।

    অভিযুক্ত আজগানা ইউনিয়নের খাড়াপাড়া গ্রামের সাগর সিকদারের ছেলে। তিনি মির্জাপুর উপজেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক।


    ভুক্তভোগী আজাহার বলেন, গেল বছর মাসুদ সিকদারের কাছ থেকে বাকিতে ১ লাখ টাকার ইট নিয়ে ঢাকার একটি সাইটে দেই। পরবর্তীতে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ঢাকার ব্যবসায়ী ইটের টাকা না দিয়ে পালিয়ে যায়। এরপর মাসুদ সিকদার ইটের টাকার জন্য আমাকে চাপ দেয়। একপর্যায়ে একটি সাদা স্ট্যাম্পে আমার স্বাক্ষর নেয় মাসুদ। এরপর রাতের আধাঁরে প্রভাব খাটিয়ে আমার বাড়ির উঠোনের মাটি ভ্যেকু মেশিন দিয়ে কেটে নিয়ে যায়। পুরো আজগানা গ্রামটা সিকদার পরিবারের কাছে জিম্মি। তাদের ভয়ে কেউ কথা বলতে পারে না। আমি এর উপযুক্ত বিচার চাই।

    জানতে চাইলে যুবদল নেতা মাসুদ সিকদার বলেন, ৪ বছর আগে আজাহার ৫০ হাজার টাকার ইট নেয়। আরও কয়েক দফায় ৫০ হাজার টাকা নিয়ে টাকা দিতে না পারায় বসতবাড়ির লাল মাটি বিক্রি করবে বলে জানান। এরপর ১২শত টাকা গাড়ি হিসেব করে ৮৬ গাড়ি মাটি কাটি। আমি জোর করে মাটি কাটিনি। আজাহার নিজেই আমার কাছে মাটি বিক্রি করেছেন।

    এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.বি.এম আরিফুল ইসলাম জানান, বিষয়টি তার জানা নেই। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    এসআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…