এইমাত্র
  • মেসিকে দেখতে না পেয়ে স্টেডিয়ামে সমর্থকদের ভাঙচুর
  • জামায়াতে যোগ দিলেন বিএনপি’র সাবেক এমপি
  • ওসমান হাদির পরিবারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
  • যারা নির্বাচন চায় না, তারাই হাদির ওপর হামলা করেছে: সালাউদ্দিন আহমেদ
  • ‘স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করিয়ে আমরা ঘরে ফিরবো’
  • রাজধানীতে ১২ তলা ভবনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
  • হাদিকে দেখতে হাসপাতালে তিন উপদেষ্টা
  • হাদিকে গুলি করা সন্ত্রাসীরা শনাক্ত, যেকোনো সময় গ্রেপ্তার: ডিএমপি কমিশনার
  • হাদির ওপর হামলা: রাতেই সারা দেশে ‘অলআউট’ অভিযান
  • এই হামলা বাংলাদেশের অস্তিত্বের ওপর আঘাত : প্রধান উপদেষ্টা
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    দেশজুড়ে

    ১১ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৬ মে ২০২৫, ১২:৫২ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৬ মে ২০২৫, ১২:৫২ পিএম

    ১১ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ৬ মে ২০২৫, ১২:৫২ পিএম

    লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মান্নান ভুঁইয়া হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি মো. জুলফিকারকে (২৮) গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)-১১।

    সোমবার (০৫ মে) রাতে তাকে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

    র‍্যাব-১১ নোয়াখালীর কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) ও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুণ্ডু এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।

    গ্রেপ্তারকৃত জুলফিকার চরশাহী ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামের মো. নুরুল ইসলামের ছেলে।

    র‍্যাব জানায়, পলাতক আসামি মো. জুলফিকারের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ২৫ মে দায়েরকৃত একটি হত্যা মামলার রায় হয়। লক্ষ্মীপুর জজ আদালতের দেওয়া রায়ে তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিল জুলফিকার। তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালায় র‍্যাব। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি থানার বাইপাসের রাস্তার ওপর থেকে তাকে গ্রেপ্তারে সক্ষম হয় র‍্যাব। তাকে চন্দ্রগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

    মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২১ মে রাতে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল মান্নান ভুঁইয়াকে রাতে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করা হয়। রাতেই বাড়ির পাশে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। ঘটনার চার দিন পর নিহতের স্ত্রী আঞ্জুয়ারা বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে সদর থানায় এজাহার দায়ের করেন।

    মামলার তদন্ত শেষে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ৮ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন দেন। সাক্ষ্যগ্রহণ ও শুনানি শেষে আদালত ২০২০ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি তিন আসামির মৃত্যুদণ্ড ও পাঁচ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার রায় দেন।

    এআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…