এইমাত্র
  • মেসি-শচীনের ঐতিহাসিক সাক্ষাৎ, উপহার বিনিময়
  • ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় মামলা
  • হাবিবুরসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক শুরু আজ
  • বাংলাদেশি শান্তিকর্মীদের ওপর হামলা, সুদানকে সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
  • হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হচ্ছে সোমবার
  • সোমবার হাদিকে থাইল্যান্ডে নিতে চায় তার পরিবার
  • আবারও রাজধানীতে বাসে আগুন
  • প্রধান উপদেষ্টাকে ফোন করে শোক জানালেন জাতিসংঘ মহাসচিব
  • সেই ফয়সালের সই করা বিপুল চেকসহ আটক ৩
  • সাংবাদিক আনিস আলমগীর ডিবি হেফাজতে
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    শিক্ষাঙ্গন

    এবার ভিসি বাংলোয় তালা ঝুলিয়েছেন শিক্ষার্থীরা

    তানজিদ শাহ জালাল ইমন, ববি প্রতিনিধি প্রকাশ: ৭ মে ২০২৫, ০৭:৫৫ পিএম
    তানজিদ শাহ জালাল ইমন, ববি প্রতিনিধি প্রকাশ: ৭ মে ২০২৫, ০৭:৫৫ পিএম

    এবার ভিসি বাংলোয় তালা ঝুলিয়েছেন শিক্ষার্থীরা

    তানজিদ শাহ জালাল ইমন, ববি প্রতিনিধি প্রকাশ: ৭ মে ২০২৫, ০৭:৫৫ পিএম

    চার দফা দাবি পূরণ না হওয়ায় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিনের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা।

    গতকাল প্রশাসনিক ভবনে তালা দেওয়ার পর বুধবার (৭ মে) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপাচার্যের বাসভবনের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন আন্দোলনকারীরা। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন তারা।

    আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, উপাচার্যের পদত্যাগ বা অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।

    আন্দোলন চলাকালীন সময়ে সাধারণ শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে নেই কেন? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থী সুজয় শুভ বলেন, এই মুহূর্তে অধিকাংশ বিভাগের পরীক্ষা চলমান থাকায় অনেকেই আন্দোলনে যোগ দিতে পারছেন না। তবে তারা নৈতিকভাবে এ আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। আমরা যারা আন্দোলনে অংশ নিচ্ছি, তারা একাডেমিক কার্যক্রমে কোনও ধরনের বাধা দিচ্ছি না।

    তিনি আরও বলেন, সাধারণ শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা শেষে প্রতিদিনই অবস্থান কর্মসূচিতে যোগ দিচ্ছেন এবং উপাচার্যের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন থেকে তারা সরে দাঁড়াবেন না। শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরাতে একমাত্র পথ হলো উপাচার্যের পদত্যাগ।

    জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১২টার পর থেকে প্রশাসনিক কার্যক্রম শাটডাউন ঘোষণা করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। ফলে বুধবার প্রশাসনিক দপ্তরগুলোতে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রবেশ করতে পারেননি। তারা দীর্ঘক্ষণ ভবনের সামনে অপেক্ষা করে পরবর্তীতে বাসায় ফিরে যান।

    চার দফা দাবি নিয়ে দীর্ঘ ১৮ দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে গেলেও উপাচার্যের পক্ষ থেকে কোনও আলোচনা বা বৈঠকে না বসায় আন্দোলনকারীরা বর্তমানে এক দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে তারা একাডেমিক কার্যক্রমে কোনও ধরনের বাধা দিচ্ছেন না বলে জানান।

    সার্বিক বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড শুচিতা শরমিন জানান, শুরু থেকে একটি উদ্দেশ্য প্রণোদিত গোষ্ঠী বিশ্ববিদ্যালয় কে অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে ফেলছে। যে চার দফার কথা বলা হয়েছে সিন্ডিকেটে তা সমাধান করা হয়েছে। এখন যে এক দফার কথা বলা হচ্ছে তা ভিত্তিহীন।

    এসআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…