রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া থেকে দুই গরুচোরকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় জনতা।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে দৌলতদিয়া মাংস বাজার এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করে স্থানীয় জনতা।
আটককৃতরা হলো- মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার চর লালগোলা গ্রামের মো. মিলন মোল্লা (৩৮) ও দুলাল মিয়া (৪২)।
স্থানীয়রা জানান, সোমবার দুপুরে দৌলতদিয়া মাংস বাজার এলাকায় সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাফেরা করার সময় স্থানীয়রা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। এক পর্যায়ে তারা গরুচুরির কথা স্বীকার করলে তাদেরকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ তাদেরকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
আটককৃত মিলন মোল্লা জানান, “তারা ৮ জনের একটি চোরের দল গত সপ্তাহে মানিকগঞ্জের দৌলতপুর থেকে ৪টি গরু চুরি করে ট্রলার যোগে দৌলতদিয়ায় এনে গাজী কসাইয়ের ছেলে চুন্নু কসাইয়ের কাছে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করে। এসময় চুন্নু তাদেরকে ১ লাখ বিশ হাজার টাকা নগদ দেয় এবং ৩০ হাজার টাকা বাকি রাখে। বাকি টাকা নিতে এসে তারা স্থানীয়দের কাছে ধরা পড়ে।”
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত দৌলতদিয়ার গাজী কসাই ও তার ছেলে চুন্নুর সাথে কথা বলার জন্য তাদের বাড়িতে গেলেও কাউকে পাওয়া যায়নি। এসময় তাদের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি মো. মমিনুল ইসলাম জানান, “আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং সেই সাথে সংশ্লিষ্ট থানায় যোগাযোগ করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।”
দৌলতদিয়ায় জনতার হাতে দুই গরুচোর আটক
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার দৌলতদিয়া থেকে দুই গরুচোরকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয় জনতা।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে দৌলতদিয়া মাংস বাজার এলাকা থেকে তাদেরকে আটক করে স্থানীয় জনতা।
আটককৃতরা হলো- মানিকগঞ্জ জেলার দৌলতপুর উপজেলার চর লালগোলা গ্রামের মো. মিলন মোল্লা (৩৮) ও দুলাল মিয়া (৪২)।
স্থানীয়রা জানান, সোমবার দুপুরে দৌলতদিয়া মাংস বাজার এলাকায় সন্দেহজনক ভাবে ঘোরাফেরা করার সময় স্থানীয়রা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে। এক পর্যায়ে তারা গরুচুরির কথা স্বীকার করলে তাদেরকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়া হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পুলিশ তাদেরকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
আটককৃত মিলন মোল্লা জানান, “তারা ৮ জনের একটি চোরের দল গত সপ্তাহে মানিকগঞ্জের দৌলতপুর থেকে ৪টি গরু চুরি করে ট্রলার যোগে দৌলতদিয়ায় এনে গাজী কসাইয়ের ছেলে চুন্নু কসাইয়ের কাছে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করে। এসময় চুন্নু তাদেরকে ১ লাখ বিশ হাজার টাকা নগদ দেয় এবং ৩০ হাজার টাকা বাকি রাখে। বাকি টাকা নিতে এসে তারা স্থানীয়দের কাছে ধরা পড়ে।”
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত দৌলতদিয়ার গাজী কসাই ও তার ছেলে চুন্নুর সাথে কথা বলার জন্য তাদের বাড়িতে গেলেও কাউকে পাওয়া যায়নি। এসময় তাদের মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।
গোয়ালন্দ ঘাট থানার ওসি মো. মমিনুল ইসলাম জানান, “আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এবং সেই সাথে সংশ্লিষ্ট থানায় যোগাযোগ করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।”
এনআই