এইমাত্র
  • হেফাজত নেতা মামুনুল হক মুক্তি পেতে যাচ্ছেন
  • চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা বাড়াতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে শিক্ষামন্ত্রীর চিঠি
  • পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
  • রাত ৮টার পর শপিং মল বন্ধের নির্দেশনা
  • মালিতে রুটি-দুধের চেয়ে দাম বেশি বরফের
  • কক্সবাজারে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৬
  • নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি হাবীব
  • গরু-ছাগলে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশ
  • মিয়ানমারে ৪৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড
  • অঙ্গীকারনামা দিয়ে জামিনে মুক্তি পেলেন সেই সঞ্জয় রক্ষিত
  • আজ মঙ্গলবার, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩১ | ৩০ এপ্রিল, ২০২৪
    রাজধানী

    রাজধানীতে বাসা থেকে বাবা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৭ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৭ পিএম

    রাজধানীতে বাসা থেকে বাবা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

    সময়ের কণ্ঠস্বর, ঢাকা প্রকাশ: ৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৭ পিএম

    রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানাধীন তালতলা মোল্লাপাড়ায় একটি বাসা থেকে বাবা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    রোববার (৭ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে স্থানীয় ও স্বজনদের দেওয়া খবরে ওই বাসায় গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে শেরে বাংলা নগর থানা পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) আজিমুল হক।

    থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিহত বাবার নাম মো. মশিউর রহমান। তিনি আগে চাকরি করতেন, বর্তমানে কিছু করতেন না। ছেলের নাম সাদাত। সে ইন্টারমিডিয়েটের শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় সিনথিয়া নামে সাদাতের ১৩ বছরের বয়সী বোনকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে পাঠিয়েছেন এলাকাবাসী।

    যোগাযোগ করা হলে শেরে বাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আহাদ আলী বলেন, বিকেলে আমাদের কাছে খবর আসে তালতলা মোল্লাপাড়ার একটি বাসায় বাবা-ছেলে মারা গেছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় বাসার ফ্যানের সঙ্গে ঝুলছে বাবা মশিউর রহমান। আর ছেলে সাদাত বিছানায়।

    তিনি বলেন, সুরতহালে দেখা যায় ছেলে সাদাতের গলায় রশির দাগ। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হয়ত ছেলে ও মেয়েকে হত্যার চেষ্টা করেছেন বাবা মশিউর রহমান। আমরা ঘটনাস্থলে মেয়েকে পাইনি। পুলিশ যাওয়ার আগেই সিনথিয়া নামে মেয়েটিকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী স্থানীয় হাসপাতালে পাঠিয়েছেন, তবে তার অবস্থা আশঙ্কাজনক।

    ওসি বলেন, সুরতহাল শেষে বাবা ও ছেলের মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে। ঘটনার নেপথ্যের কি কারণ, হত্যা নাকি আত্মহত্যা; পুরো বিষয়টি পুলিশের পক্ষ থেকে তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

    মশিউর রহমান একটি ডেভলপার কোম্পানিতে সাব স্টেশন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেছেন। শেয়ার বাজারে তিনি টাকা লগ্নি করেছিলেন। হতাশা থেকেই এঘটনা বাবা ঘটিয়েছেন কি-না পুলিশ সে বিষয়টিও তদন্ত করে দেখছে, জানান ওসি আহাদ আলী।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…