এইমাত্র
  • হেফাজত নেতা মামুনুল হক মুক্তি পেতে যাচ্ছেন
  • চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা বাড়াতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে শিক্ষামন্ত্রীর চিঠি
  • পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা
  • রাত ৮টার পর শপিং মল বন্ধের নির্দেশনা
  • মালিতে রুটি-দুধের চেয়ে দাম বেশি বরফের
  • কক্সবাজারে বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৬
  • নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: ইসি হাবীব
  • গরু-ছাগলে স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশ
  • মিয়ানমারে ৪৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড
  • অঙ্গীকারনামা দিয়ে জামিনে মুক্তি পেলেন সেই সঞ্জয় রক্ষিত
  • আজ মঙ্গলবার, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩১ | ৩০ এপ্রিল, ২০২৪
    জাতীয়

    এমভি আবদুল্লাহতে এখন দেওয়া হলো কাঁটাতারের বেস্টনি

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৬ এএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৬ এএম

    এমভি আবদুল্লাহতে এখন দেওয়া হলো কাঁটাতারের বেস্টনি

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৪৬ এএম

    সোমালিয়ান জলদস্যুদের হাতে দীর্ঘ ৩৩ দিন বন্দি থাকার পর মুক্তি পেয়েছে বাংলাদেশি জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লাহ’। মুক্ত হওয়ার পর ২৩ নাবিকসহ জাহাজটি বিশেষ নিরাপত্তায় দুবাইয়ের আল হারমিয়া বন্দরের পথে রওনা দিয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) নৌবাহিনীর দু’টি যুদ্ধজাহাজ কঠোর নিরাপত্তা দিয়ে এমভি আবদুল্লাহকে দুবাইয়ের দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

    সোমবার (১৫ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে এমভি আবদুল্লাহকে পাহারা দিয়ে নেওয়ার ছবি প্রকাশ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

    ছবিতে দেখা যায়, এগিয়ে চলছে এমভি আবদুল্লাহ। তার দুই পাশে ইউরোপীয় ইউনিয়ন নৌবাহিনীর দুটি যুদ্ধজাহাজ। এ সময় তিনটি দ্রুতগতির নৌযানকেও টহল দিতে দেখা যায়।

    এদিকে জানা গেছে, যাত্রা শুরুর আগে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে সেই এমভি আবদুল্লাহর। জাহাজের চারপাশে দেওয়া হয়েছে কাঁটাতারের বেস্টনি। অন্য কোন জলদস্যু গ্রুপ যাতে জাহাজটি ফের আক্রমণ করতে না পারে সেজন্য এমন নিরাপত্তা বেস্টনি তৈরি করা হয়েছে জাহাজটিতে।

    এছাড়া নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে জাহাজটির ডেকে ফায়ার হোস প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আবার কোনো বিপদ হলে নাবিকেরা যাতে জাহাজে সুরক্ষিত স্থানে লুকাতে পারেন, সে জন্য জাহাজের গোপন কুঠুরি ‘সিটাডেল’ ও প্রস্তুত রাখা হয়েছে

    বিষয়টি স্বীকার করে কেএসআরএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুল করিম বলেন, ‘সোমালিয়ার যে উপকূল থেকে নাবিকরা আরব আমিরাতের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিল সেটি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ছিল। এজন্য আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে আমরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছি। কাঁটাতারের বেস্টনি যুক্ত করেছি’।

    অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কাঁটাতারের এই মজুদ জাহাজেই ছিলো। আমাদের সব জাহাজে এমন প্রস্তুতি থাকে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা অতিক্রমের সময় আমরা সেটা ব্যবহার করি।’

    তাহলে জলদস্যু আক্রান্ত হওয়ার সময় ব্যবহার করেননি কেন- এমন প্রশ্নের জবাবে কেএসআরএম গ্রুপের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান রাহাত বলেন, ‘আমাদের জাহাজ তখন হাইরিস্ক এরিয়ার বাইরে ছিল। সোমালিয়ার উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল রিস্কি এলাকা। তখন আমরা ৬০০ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিলাম। তাই আর্ম গার্ড নেইনি আমরা।’ গত রোববার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনেও অভিন্ন কথা বলেন তিনি।

    কেএসআরএমের আগ্রাবাদস্থ প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সেই সংবাদ সম্মেলনে শাহরিয়ার জাহান রাহাত আরও জানান, জাহাজটি দুবাই পৌঁছানোর পর সেটি চট্টগ্রাম নিয়ে আসা হবে। সাধারণত দস্যুরা মালিকপক্ষকে টার্গেট করে বেশি স্বার্থ হাসিল করতে চায়। তাই আমরা তৃতীয়পক্ষের মাধ্যমে জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে আলোচনা শুরু করি এবং সফল হই।

    তিনি আরও বলেন, জাহান মণি জাহাজ জলদস্যুর কবলে পড়ার ১৪ বছর পর দুর্ভাগ্যবশত একই ঘটনা ঘটল।

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…