এইমাত্র
  • নারীবাদীরাই সমাজ নষ্টের মূল : রিচা চাড্ডা
  • ঝিনাইদহে হাসপাতালে নবজাতক চুরি করতে এসে ২ নারী আটক
  • চেয়ারম্যান প্রার্থীর মুক্তির দাবিতে পাবনায় থানা ঘেরাও
  • জামালপুরে পারিবারিক কবরস্থান থেকে সাত কঙ্কাল চুরি
  • সিরাজগঞ্জে হাত-পা বাধা নারীর মরদেহ উদ্ধার
  • ভোট যাতে প্রভাবিত না হয় সেই চেষ্টা করছি: সিইসি
  • টেকনাফের রুবেল হত্যার রহস্য উদঘাটন
  • পিরোজপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ে চাকরি, পদের সংখ্যা ৯০
  • মা-বাবার সেবা করলে মিলবে জান্নাত
  • হজের প্রথম ফ্লাইট শুরু ৯ মে
  • আজ মঙ্গলবার, ২৪ বৈশাখ, ১৪৩১ | ৭ মে, ২০২৪
    দেশজুড়ে

    শার্শায় স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৯ এএম
    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৯ এএম

    শার্শায় স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

    মো. জামাল হোসেন, বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশ: ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৯ এএম
    ফাইল ছবি

    যশোরের শার্শার চালতিবাড়িয়া আর ডি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আবুল কালামের বিরুদ্ধে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার চালতিবাড়িয়া দীঘার আম বাগানে।

    এদিকে ঘটনাটি মিমাংসার করে দেওয়ার নাম করে ধর্ষকের কাছ থেকে এক লক্ষ ২০ হাজার টাকা আদায় করে ধর্ষিতাকে নামমাত্র টাকা দিয়ে বাকী টাকা হজম করে দেন বিচারকরা।

    এ ঘটনায় এলাকা বাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। লম্পট কালাম মাস্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য এলাকাবাসী জোর দাবি জানিয়েছেন।

    জানা গেছে, যশোরের শার্শা উপজেলার মহিশা এলাকার এক প্রবাসীর স্ত্রী ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার জন্য বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলারোয়া উপজেলার চারা বটতলা নামক স্থানে পরিবহন থেকে নামে। নামার পরে সন্ধ্যা হয়ে যাওয়ায় তার শ্বশুর বাড়িতে মুঠোফোনে সংবাদ দেয় যে আমি চারা বট তলায় নেমেছি।

    একই সময় কালাম মাস্টার মোটরসাইকেল যোগে মহিশ গ্রামের বাড়ি ফিরছিলো। এ সময় ভিকটিমকে নিয়ে মহিশা শ্বশুর বাড়িতে পৌছে দেওয়ার উদ্দেশ্য রওয়ানা হয়। পথিমধ্যে দীঘা নামক স্থানে পৌছালে পাশে অবস্থিত আম বাগানে তাকে ছুরি দেখিয়ে সুযোগ বুঝে ধর্ষণ করে। এ ঘটনার জানাজানি হলে পরবর্তিতে গ্রাম্য সালিশের জন্য দুই ইউপি সদস্যের কাছে হস্তান্তর করেন। ভিকটিম ভয়ে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারছে না। এক পর্যায়ে সে স্থানীয় সংবাদকর্মীদের সামনে মুখ খুলে বিচারের দাবি জানান।

    এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শিক্ষক কালামের কাছে জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করে বলেন, এ রকম কোন ঘটনা ঘটেনি। তিনি ভিকটিমকে দুই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যের কাছে হস্তান্তর করেন বলে জানান।

    ইউপি সদস্য আক্তারুল ইসলাম জানান, ঘটনা শুনেছি এবং গ্রাম্য সালিশের মাধ্যমে এক লক্ষ ২০ হাজার মাধ্যমে বিষয়টি মিমাংসা করে দিয়েছি।

    এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হাফিজুর রহমান চৌধুরী জানান, আমি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত-পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

    শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান জানান, আমার কাছে এখনো কোন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত-পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

    পিএম

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…