এইমাত্র
  • ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় আরও ২ জন আটক
  • প্রসূতি মৃত্যুর ঘটনায় উপদেষ্টার দপ্তরের নির্দেশে তদন্ত শুরু
  • সাবেক বিচারপতি মেজবাহ উদ্দিন মারা গেছেন
  • বাসভবন-কার্যালয় প্রস্তুত, সিলেট হয়ে ঢাকায় ফিরবেন তারেক রহমান
  • ফটিকছড়িতে অবাধে কাটা হচ্ছে পাহাড়-টিলা-কৃষি জমি, হুমকিতে পরিবেশ
  • আনিস আলমগীর, শাওনসহ ৪জনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ
  • মেসি-শচীনের ঐতিহাসিক সাক্ষাৎ, উপহার বিনিময়
  • ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় মামলা
  • হাবিবুরসহ ৮ আসামির বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক শুরু আজ
  • বাংলাদেশি শান্তিকর্মীদের ওপর হামলা, সুদানকে সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
  • আজ সোমবার, ১ পৌষ, ১৪৩২ | ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
    জাতীয়

    কোটা আন্দোলনে র‌্যাব-পুলিশের ৪২ সদস্য নিহত: আইজিপি

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১১ আগস্ট ২০২৪, ০৩:০০ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১১ আগস্ট ২০২৪, ০৩:০০ পিএম

    কোটা আন্দোলনে র‌্যাব-পুলিশের ৪২ সদস্য নিহত: আইজিপি

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ১১ আগস্ট ২০২৪, ০৩:০০ পিএম

    কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে শুরু করে সরকার পতন আন্দোলনে সরকারের হয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছে পুলিশ। এতে একদিকে পুলিশের গুলিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষের যেমন মৃত্যু হয়েছে। তেমনি এ সময় বিক্ষুব্ধ জনতার হামলায় বহু পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এর মধ্যে পুলিশ ও র‌্যাবের ৪২ জন সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন।

    রবিবার (১১ আগস্ট) দুপুরে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে আহত পুলিশ সদস্যদের দেখতে এসে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম এসব কথা বলেন।

    নিহত ও আহত পুলিশ সদস্যদের বিষয়ে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলন দমন করতে গিয়ে ছড়িয়ে পড়া সহিংসতায় বিক্ষুব্ধ জনতার হামলায় বিভিন্ন পদমর‌্যাদার ৪২ জন নিহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুজন র‌্যাব সদস্য রয়েছেন।

    এছাড়া বহু পুলিশ আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালেই ৫০৭ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এছাড়া হামলায় গুরুতর আহত ২৭ জন পুলিশ সদস্য হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। যার মধ্যে একজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।

    আইজিপি আরও বলেন, আহতদের সর্বোচ্চ চিকিৎসা সেবা দিচ্ছি। পাশাপাশি আহতদের পরিবারকে মানসিকভাবে সাপোর্ট ও আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেছি।

    পুলিশ প্রধান আরও বলেন, পুলিশকে কাজে ফেরানো নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার সঙ্গে আমরা দীর্ঘ আলোচনা করেছি। প্রাথমিকভাবে ভিআইপি সড়কে ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা কাজ শুরু করেছে। ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড় থেকে শুরু করে জাহাঙ্গীর গেট পর্যন্ত ট্রাফিক সদস্যরা কাজ শুরু করেছে। ট্রাফিক জনবলের সমস্যা নেই। তবে যে সমস্যা রয়েছে তা হলো- একটি ভীতি কাজ করছে। এটি কাটিয়ে উঠতে ছাত্রদের অনেকেই কাজ করছে। ভিআইপি রোডে বেশি করে ট্রাফিক পুলিশ দিয়েছি। তাদের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা রয়েছে, স্কাউট ও বিএনসিসি রয়েছে। এছাড়াও কোনো ভুল বোঝাবুঝি যেনো না হয় এ জন্য আমরা ছাত্রদের সমন্বয়কদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছি।

    এবি

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…