এইমাত্র
  • শহীদ ওসমান হাদির স্ত্রী ও সন্তানের দায়িত্ব সরকার গ্রহণ করবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • হাদির মৃত্যুতে প্রধান বিচারপতির শোক
  • ওসমান হাদির মৃত্যুতে শনিবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
  • ওসমান হাদি বলেছিলেন 'মৃত্যুর ফয়সালা জমিনে নয়, আসমানে হয়'
  • শাহবাগ অবরোধ করেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা
  • হাদির খুনিদের ফিরিয়ে না দেয়া পর্যন্ত ভারতীয় হাইকমিশন বন্ধ থাকবে: সারজিস
  • কিছুক্ষণের মধ‍্যে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • ’বিপ্লবী ওসমান হাদিকে মহান আল্লাহ শহীদ হিসেবে কবুল করুন’
  • হাদির মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
  • ওসমান হাদির মরদেহ দেশে আনা হবে শুক্রবার
  • আজ বৃহস্পতিবার, ৪ পৌষ, ১৪৩২ | ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    কাতার সফরে অর্থনৈতিক কূটনীতি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার নতুন অধ্যায়

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩১ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩১ পিএম

    কাতার সফরে অর্থনৈতিক কূটনীতি ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার নতুন অধ্যায়

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:৩১ পিএম

    বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস একটি গুরুত্বপূর্ণ সফরে বর্তমানে কাতারে অবস্থান করছেন। চার দিনের এই সফরে তাঁর মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে কাতারের সঙ্গে অর্থনৈতিক ও জ্বালানি খাতে সহযোগিতা জোরদার করা এবং মানবিক ইস্যুতে পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়ানো।

    সোমবার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ঢাকা ত্যাগ করে তিনি দোহায় পৌঁছান এবং ২২ ও ২৩ এপ্রিল অংশগ্রহণ করেন দোহায় আয়োজিত আন্তর্জাতিক ‘আর্থনা সম্মেলনে’। এ সম্মেলনে বিশ্ব অর্থনীতি, উন্নয়ন ও প্রযুক্তিনির্ভর টেকসই বিনিয়োগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।

    ড. ইউনূসের সফরের সময় তিনি কাতারের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। আলোচনায় উঠে আসে এলএনজি আমদানির সম্ভাবনা, রোহিঙ্গা সংকটে কাতারের সহযোগিতা এবং বাংলাদেশে কাতারি বিনিয়োগ বৃদ্ধির সুযোগ।

    এছাড়াও, কাতারে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গেও এক মতবিনিময় সভায় অংশগ্রহণ করেন তিনি। সেখানে তিনি বলেন, “বাংলাদেশ এখন অর্থনৈতিক অগ্রগতির মোড় ঘুরিয়েছে। আমরা চাই, মধ্যপ্রাচ্যের অংশীদাররা এই পথচলায় আমাদের পাশে থাকুক।” কাতার সফরের অংশ হিসেবে তিনি বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের সাথেও আলোচনা করেন, যেখানে বাংলাদেশের বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ এবং বহুমুখী অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দিক তুলে ধরা হয়।

    এই সফর শুধু দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নয়, বরং দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তর অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক অবস্থানকেও সুদৃঢ় করবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ড. ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতিতে যে গতিশীলতা ও কৌশলগত চিন্তা দেখা যাচ্ছে, এই সফর তারই প্রতিফলন।

    এমআর

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…