এইমাত্র
  • সদরপুরে প্রার্থীদের নিজ উদ্যোগে নির্বাচনী ব্যানার অপসারণ
  • শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
  • শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা
  • শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
  • দেশের সব নির্বাচন অফিসে নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
  • স্বামীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হত্যার অভিযোগ, স্ত্রী ও প্রেমিক আটক
  • রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্দে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা চান এরদোয়ান
  • ওসমান হাদির ওপর হামলাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করছে না বিএনপি
  • ছুটির দিনেও খোলা থাকবে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়
  • ওসমান হাদির ওপর হামলার পর পানছড়ি সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার
  • আজ রবিবার, ৩০ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৪ ডিসেম্বর, ২০২৫
    আন্তর্জাতিক

    লেবাননে ১০ কোটি ডলারের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১২ জুলাই ২০২৫, ০২:৪৫ পিএম
    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১২ জুলাই ২০২৫, ০২:৪৫ পিএম

    লেবাননে ১০ কোটি ডলারের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশ: ১২ জুলাই ২০২৫, ০২:৪৫ পিএম
    সংগৃহীত ছবি

    লেবাননে প্রায় ১০ কোটি ডলারের সামরিক বিমান রক্ষণাবেক্ষণ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জাম বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর।

    শুক্রবার (১১ জুলাই) পেন্টাগনের পক্ষ থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

    পেন্টাগন এক বিবৃতিতে জানায়, এই প্রস্তাবিত বিক্রয় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ও জাতীয় নিরাপত্তাকে সমর্থন করবে। লেবানন মধ্যপ্রাচ্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার দেশ হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে।

    এই চুক্তির আওতায় লেবাননের সামরিক বাহিনী যে গত বছরের নভেম্বরে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে হওয়া যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নে দক্ষতা দেখিয়েছে, তা আরও শক্তিশালী হবে। লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে এই বাহিনী মোতায়েন রয়েছে।

    চুক্তিতে যেসব এ-২৯ সুপার তুকানো যুদ্ধবিমান রয়েছে, সেগুলো মূলত কাছাকাছি লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ চালানো এবং গোয়েন্দা নজরদারি ও তথ্য সংগ্রহ মিশনের কাজে ব্যবহার করা হয়।

    এ প্রকল্পের প্রধান ঠিকাদার হচ্ছে সেইররা সিয়েরা নেভাদা করপোরেশন (এসএনসি)। এর প্রধান কার্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদা রাজ্যের স্পার্কস শহরে অবস্থিত। চুক্তির আওতায় কোনো মার্কিন সরকারি কর্মকর্তা বা ঠিকাদারকে লেবাননে পাঠানোর প্রয়োজন হবে না।

    এ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে লেবাননের নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব আরও বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মার্কিন প্রতিরক্ষা প্রস্তুতির ওপর কোনো প্রতিকূল প্রভাব পড়বে না বলেও জানিয়েছে পেন্টাগন।

    এমআর-২

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    Loading…