সৌদি ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অথরিটি (এসএফডিএ)খেজুরে অবস্থিত কীটনাশক এবং রাসায়নিক অবশিষ্টাংশ অপসারণের জন্য খেজুর খাওয়ার আগে পানি দিয়ে ভালভাবে একাধিকবার ধুয়ে নেওয়ার পরামর্শ এবং সতর্ক করেছে।
এসএফডিএ জানিয়েছে যে, খেজুর সংরক্ষণের সর্বোত্তম উপায় এবং পদ্ধতি মানা না হলে উক্ত কার্যকারিতার কারণে অণুজীব ধারণ করে এবং খেজুরের গুরুত্বপূর্ণ ও অক্সিডেটিভ প্রক্রিয়া হ্রাস করে।তাই সম্ভাব্য সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় খেজুর হিমায়িত করা বাঞ্ছনীয়,মনে রাখবেন যে হিমাঙ্কের সময় এনজাইমেটিক কার্যকলাপ বন্ধ হয় না কারণ এটি পাকা অব্যাহত রাখে।
এতে আরো জানানো হয় যে,রেফ্রিজারেশন পদ্ধতি ব্যবহার করে খেজুর তিন মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যেতে পারে। এই পদ্ধতিটি এমন পাত্র ব্যবহার করতে হবে যা আর্দ্রতার সংস্পর্শকে কম আসে। খেজুর সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত আরেকটি পদ্ধতি হল শুকানো,সংরক্ষণের সময়কাল এক বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। শুকানোর ফলে আর্দ্রতা কমে যায়,যা ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করে।
তথ্যে জানা যায়,খেজুরে ভিটামিন ছাড়াও শর্করা, সুক্রোজ, গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ, স্টার্চ, প্রোটিন, ফাইবার এবং পুষ্টিকর খনিজ যেমন পটাসিয়াম, সালফার, ফসফরাস, আয়রন, সোডিয়াম, জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়াম রয়েছে।খেজুরের খোসার ক্ষেত্রে ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে ।