এইমাত্র
  • স্বামীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে হত্যার অভিযোগ, স্ত্রী ও প্রেমিক আটক
  • রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্দে ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা চান এরদোয়ান
  • ওসমান হাদির ওপর হামলাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে করছে না বিএনপি
  • ছুটির দিনেও খোলা থাকবে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়
  • ওসমান হাদির ওপর হামলার পর পানছড়ি সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার
  • ১২ ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি জাবালে নূর টাওয়ারের আগুন
  • চট্টগ্রাম-১৫ আসনে বিএনপি’র প্রার্থীকে জরিমানার পর শোকজ
  • আফগানিস্তানকে ৩ উইকেটে হারাল বাংলাদেশ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আক্রান্ত ৫৭২
  • যেকোনো মূল্যে নির্বাচনের উপযোগী পরিবেশ তৈরি করতে হবে: তারেক রহমান
  • আজ শনিবার, ২৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
    জাতীয়

    বিসিবির আড়াইশ কোটি টাকা স্থানান্তরের ব্যাখ্যা দিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৪ পিএম
    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৪ পিএম

    বিসিবির আড়াইশ কোটি টাকা স্থানান্তরের ব্যাখ্যা দিলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

    সময়ের কণ্ঠস্বর ডেস্ক প্রকাশ: ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৪ পিএম

    গত বছরের আগস্ট থেকে নভেম্বর মাসের মধ্যে কয়েকটি ধাপে ১৪টি ভিন্ন ব্যাংকে প্রায় ২৫০ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট রিসিপ্ট (এফডিআর) স্থানান্তর করেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিশাল অঙ্কের এই অর্থ স্থানান্তর নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা চলছে বিভিন্ন মহলে। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া।

    তিনি জানিয়েছেন, অধিক লাভ ও ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংক থেকে অর্থ সরাতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে, অর্থ স্থানান্তরের ক্ষেত্রে বিসিবির অভ্যন্তরীণ নিয়ম মানা হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখবে তার মন্ত্রণালয়।

    শনিবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে পল্লী দারিদ্র্য বিমোচন ফাউন্ডেশনের নিয়োগ পরীক্ষার শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা জানান আসিফ মাহমুদ।

    ক্রীড়া উপদেষ্টা বলেন, এই এফডিআর স্থানান্তর নিয়ে বিসিবির সভাপতি ও পরিচালকদের সঙ্গে কথা বলেছি। বিসিবির আয় আসে বিভিন্ন উৎস থেকে, যার মধ্যে এফডিআরের ইন্টারেস্ট রেট অন্যতম এবং এই আয় বোর্ডের অপারেশনাল ব্যয় নির্বাহে খরচ হয়।

    তিনি বলেন, যেখানে বিসিবির এফডিআরের রেট ছিল ৭-৮ শতাংশ, সেখানে নতুন করে স্থানান্তরিত অর্থে রেট পাওয়া যাচ্ছে ১১-১২ শতাংশ। অধিক মুনাফার আশাতেই এই স্থানান্তর করা হয়েছে।

    আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, এছাড়াও যে ব্যাংকগুলো থেকে অর্থ সরানো হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী সেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ওই ব্যাংকগুলো সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের হলুদ সংকেত ছিল, মানে ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংক। বিসিবি কিংবা আপনারা নিজেরাও তো ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাংকে টাকা রাখতে চাইবেন না।

    তবে, ক্রীড়া মন্ত্রণালয় পুরো প্রক্রিয়াটি খতিয়ে দেখবে উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন, বিসিবির অভ্যন্তরীণ যে নিয়ম, সেটা কোনোভাবে ভঙ্গ করা হয়েছে কি না, সেটা আমরা দেখব। বিসিবিতে তো একজন ফিন্যান্স ডিরেক্টর আছেন; তার মতামত নেওয়া হয়েছে কি না, তার অনুমোদন আছে কি না, সেখানে কোনো প্রকার স্বেচ্ছাচারিতা হয়েছে কি না, সেটা আমরা দেখব।

    উল্লেখ্য, অর্থ স্থানান্তরের পর গুঞ্জন উঠেছিল যে বিসিবির বর্তমান সভাপতি ফারুক আহমেদ এর মধ্যে থেকে ১২০ কোটি টাকা সরিয়ে নিয়েছেন। যদিও এক বিবৃতির মাধ্যমে এই গুঞ্জনকে সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছে বিসিবি।

    এনআই

    সম্পর্কিত:

    সম্পর্কিত তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি

    সর্বশেষ প্রকাশিত

    Loading…